মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
ওই এলাকায় এক মিটার চওড়া ও ৩০০ মিটার লম্বা নালা তৈরি হচ্ছে। এজন্য প্রায় ২১ লক্ষ টাকা খরচ হচ্ছে। স্থানীয় বিজেপি নেতা অসিত সাঁতরা বলেন, নিকাশিনালাটির কাজ এখনও শেষ হয়নি। কিন্তু সেটি তৈরি হতে না হতেই প্রায় ২০ ফুট দেওয়াল ভেঙে পড়ে গিয়েছে। ওই নালার কাজ শুরুর সময় থেকেই আমরা প্রতিবাদ করে বলেছিলাম, নির্মাণসামগ্রী ঠিকঠাক নেই। আমাদের আশঙ্কাই বাস্তব হল। নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে তৈরি করায় ঢালাইয়ের কয়েকদিনের মধ্যেই তা ভেঙে গেল।
ওই শহরের সিপিএম নেতা তথা পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান ফাল্গুনী বীরও নির্মীয়মাণ নিকাশিনালা ভেঙে যাওয়ার জন্য পুরবোর্ডকে আক্রমণ করেন। তিনি বলেন, ওয়ার্ক অর্ডার অনুযায়ী কাজ হলে এমনটা ঘটত না।
বিরোধীদের অভিযোগ, পুরসভার কাজের কখন, কীভাবে টেন্ডার হয়-সেটা সাধারণ মানুষ জানতে পারে না। সবকিছুই গোপনে করা হয়। ওয়ার্ক অর্ডারও পুরসভার নোটিস বোর্ডে ঝোলানো হয় না। পুরসভার তরফে নিয়মিত নির্মাণকাজ পরিদর্শন করা হয় না।
সাধারণ মানুষের কেউ বিরোধিতা করলে তাকে রাজনৈতিক লেবেল লাগিয়ে দেওয়া হয়। সেজন্যই সরকারের টাকা এভাবে নষ্ট হচ্ছে। বামাপদবাবু বলেন, প্রত্যেকটি নির্মাণকাজই আমরা নিয়মিত পরিদর্শন করি। ওই নালা তৈরিতে টেকনিক্যাল কোনও ত্রুটি নেই। আর্থমুভার চালকের ভুলেই ওই ঘটনা ঘটেছে।-নিজস্ব চিত্র