মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রের খবর, ২০১৫ ও তার পরবর্তী সময়ে এজেন্সির মাধ্যমে কোচবিহার পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষাকর্মী ও নিরাপত্তা কর্মী নিয়োগ করা হয়। নিয়োগ হওয়া কর্মীদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ ২০১৫ সালের কর্মসমিতির বৈঠকের কাগজপত্র চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিখিলচন্দ্র রায় ফিন্যান্স অফিসারকে মেল করেন। সে সময়ের কর্মসমিতির বৈঠকে ওই কর্মীদের নিয়োগের বিষয়টি পাশ করা হয়েছিল কি না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। এবিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স অফিসার তাপস মান্নাকে ফোন করা হলে তিনি ব্যস্ত আছেন বলে বিষয়টি এড়িয়ে যান। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য নিখিলচন্দ্র রায়কেও একাধিকবার ফোন করা হলে তিনি ফোন না ধরায় প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
শুক্রবার সমীরকুমার সরকার বলেন, আমি গ্রুপ ডি কর্মী। এক তারিখে বেতন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখনও আমাদের বেতন হয়নি। পুজোর মাসে বেতন না হওয়ায় পরিবার নিয়ে সমস্যায় পরেছি। পুজোয় পরিবারের সদস্যদের জামাকাপড় তো দূরের কথা, ওই দিনগুলিতে খাবো কী করে, সেটাই এখন বড় প্রশ্ন। আমরা চাই আমাদের দ্রুত বেতন দেওয়া হোক।