মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
সারাবছর নিজের কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন ক্লাবের সদস্যরা। কর্মসূত্রে অনেকে জেলার বাইরে থাকেন। তবে পুজোকে কেন্দ্র করে আনন্দ বিনিময় করতে ভোলেন না কেউ-ই। পুজোর ক’টা দিন ছুটি নিয়ে চলে আসেন বুলবুলচণ্ডীর বাড়িতে। দীর্ঘক্ষণ মণ্ডপে একসঙ্গে সময় কাটিয়ে খাওয়া-দাওয়া সেরে আনন্দে মেতে ওঠেন সদস্যরা।
ক্লাবের সদস্যা সোনালি গুপ্ত রায় জানান, সারাবছর যতই ব্যস্ত থাকি না কেন, পুজোর ক’টা দিন বুলবুলচণ্ডীর বাড়িতে চলে আসি। মণ্ডপে অনেকটা সময় কাটাই এলাকার বন্ধুদের সঙ্গে। খাওয়া-দাওয়া, নাচ, বাচ্চাদের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনন্দে মেতে উঠি সবাই।পুজোর আনন্দ উন্মাদনার মধ্যেও সামাজিক কাজকর্ম করতে ভুলে যায় না ক্লাব কর্তৃপক্ষ। সারাবছরই সমাজসেবামূলক কাজে নিযুক্ত থাকেন ক্লাবের সদস্যরা। দুর্গাপুজোকে কেন্দ্র করেও বিভিন্ন সচেতনতামূলক প্রচার ও সমাজসেবামূলক কাজ হচ্ছে ক্লাব প্রাঙ্গণে।
ক্লাবের সদস্য টিঙ্কু প্রসাদ জানান, এবছর মণ্ডপে বিভিন্ন সচেতনতামূলক প্রচার সহ সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফের বিশেষ প্রচার হচ্ছে। দুঃস্থদের হাতে বস্ত্র তুলে দেওয়া হবে। সব মিলিয়ে পুজো নিয়ে চরম ব্যস্ত ক্লাবের সদস্যরা।