মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
এদিন রায়ানের পরিচয় প্রকাশ্যে এনেছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা। মার্কিন সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, নর্থ ক্যারোলিনার এগ্রিকালচাারল অ্যান্ড টেকনিক্যাল স্টেট ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করেছেন রায়ান। এরপর তিনি হাওয়াই দ্বীপে চলে যান। রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধে জেলেনস্কির দেশের প্রতি সমর্থনও জানিয়েছিলেন তিনি। শুধু তাই নয়, যুদ্ধ শুরুর প্রথম দিকে ইউক্রেনে গিয়ে তিনি কিয়েভের হয়ে সেনা সংগ্রহের কাজেও যোগ দেন তিনি। আমেরিকায় সমাজকর্মী হিসেবেও পরিচিত মুখ তিনি। গত বছর ‘দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস’কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রায়ান জানিয়েছিলেন, তালিবানের চাপে দেশত্যাগী আফগানিস্তানের নাগরিকদের তিনি রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য নিয়োগ করতে চেয়েছিলেন। এছাড়া পাকিস্তান ও ইরান থেকে অবৈধভাবে কিয়েভে প্রবেশ করা নাগরিকদেরও রাশিয়ার বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরানোর কথাও ভেবেছিলেন তিনি।
দেশীয় রাজনীতিতে কট্টর এই ডেমোক্র্যাট সমর্থক ট্রাম্পের তীব্র সমালোচক। ট্রাম্পের উদ্দেশে সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি লিখেছিলেন, ‘মার্কিন গণতন্ত্র এবং নাগরিকের স্বাধীনতা বিপন্ন। আপনি দেশবাসীকে দাস করে রাখতে চান।’