মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
ভিনেশের দাবি,‘পদকপ্রাপ্তির দৌড়ে বাতিল হওয়ার পর একটি ফোন এসেছিল। সেখানে আমাকে জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রী কথা বলতে চান। তবে শর্ত দেওয়া হয়, আমার বক্তব্য রেকর্ড করা হবে। কিন্তু কথাবার্তা চলাকালীন আমার দলের অন্য কেউ সেখানে উপস্থিত থাকবেন না।’ ভিনেশের কথায়, ‘ডিসকোয়ালিফাই হওয়ার পর আমার আবেগ, চেষ্টা নিয়ে সঙ্কীর্ণ রাজনীতি হোক বা তা সোশ্যাল মিডিয়ায় মজার খোরাকে পরিণত হোক, এমনটা চাইনি। তাই প্রধানমন্ত্রী মোদির ফোন ধরিনি।’ ভিনেশের অভিযোগ, যদি মোদি সত্যিই ক্রীড়াবিদদের নিয়ে যত্নবান হতেন, তবে রেকর্ডের শর্ত না দিয়েই ফোন করতে পারতেন। তাতে তিনি প্রধানমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞ থাকতেন বলেও জানান ভিনেশ। কিন্তু ক্রীড়াবিদদের থেকে যাতে সত্যিটা বেরিয়ে না পড়ে, তার জন্যই হয়তো প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে কল রেকর্ডের শর্ত আরোপ করা হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন ভিনেশ। কংগ্রেস প্রার্থীর আরও দাবি, আমার সঙ্গে কথা হলে গত দু’বছর ধরে চলা অত্যাচারের কথা তুলে ধরতাম। সেইসব এড়াতেই হয়তো ওই শর্ত দেওয়া হয়েছিল।