মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
বিহারের রাজনীতিতে দাঁত ফোটানো সহজ কথা নয়। জাতপাতের সমীকরণের পাশাপাশি সেখানে রয়েছেন লালুপ্রসাদ যাদব ও নীতীশ কুমারের মতো হেভিওয়েট নেতারা। রয়েছে বিজেপিও। তাদের টেক্কা দিতে শিক্ষা, কর্মসংস্থানকেই হাতিয়ার করেছেন আইপ্যাকের প্রতিষ্ঠাতা পিকে। তার ভিত্তিতে পরিবর্তনের ডাক দিয়েছেন বিহারে। প্রতিশ্রুতি পূরণে ব্যর্থতার জন্য একবন্ধনীতে এনে লালু, মোদি ও নীতীশকে নিশানা করেছেন পিকে।
গত দু’বছর ধরে পিকের দল জানিয়েছে, সার্বিক উন্নয়ন, শিক্ষা, কর্মসংস্থান, পরিযায়ী শ্রমিকদের রাজ্যের কাজে সুযোগের ব্যবস্থা হবে। এগুলিকে সামনে রেখেই বিহারের পরিবর্তনের ডাক দিয়েছেন একাধিক রাজ্যে রাজনৈতিক সমীকরণ বদলে দেওয়া প্রশান্ত। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, কাদের ভোটব্যাঙ্কে থাবা বসাবে জন সুরজ? প্রশান্ত কি বিহারের অরবিন্দ কেজরিওয়াল হয়ে উঠতে পারবেন? নাকি আরও পাঁচটা ছোট দলের মতোই বড় ছাতার তলায় আশ্রয় নেবে এই নয়া দল? উত্তরের দিকে তাকিয়ে রাজনৈতিক মহল।