মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
বিকাশকে প্রথমবার সাপে কাটে ২ জুন। সেবার বিছানা থেকে নামতেই সাপের ছোবল খেয়েছিলেন। স্থানীয় বেসরকারি হাসপাতালে তাঁকে নিয়ে যান বাড়ির লোকজন। দু’দিন হাসপাতালে কাটিয়ে সুস্থ হয়ে তিনি বাড়ি ফেরেন। কিন্তু কয়েকদিন পরই ফের একই ঘটনা। ১০ জুন আবার সাপ কামড়ায় তাঁকে। সেযাত্রাও কোনওক্রমে রক্ষা পান তিনি। আটদিনের ব্যবধানে পরপর দু’বার সাপের কামড়! আতঙ্ক ঘিরে ধরে বিকাশকে। এবার অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করেন তিনি।
কিন্তু তাতে কি কোনও লাভ হল? না, এক সপ্তাহের ব্যবধানে একই ঘটনার পুণরাবৃত্তি। ১৭ জুন সাপের কামড় খেয়ে জ্ঞান হারান বিকাশ। বরাতজোরে সেবারও সুস্থ হয়েই হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরেন তিনি। কিন্তু ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ফের তাঁকে তাড়া করে। এবার আর সপ্তাহও ঘোরেনি। তবে চিকিৎসকদেরও অবাক করে দিয়ে সেরে ওঠেন বিকাশ। এখানেই কী দুর্গতির শেষ? সাপের হামলার হাত থেকে বাঁচতে অনেকে বিকাশকে বাড়ি বদলেপরামর্শ দেন। সেকথা মনে ধরে তাঁর। মাসির বাড়িতে গিয়ে থাকতে শুরু করেন তিনি। কিন্তু বিপদ পিছু ছাড়েনি তাঁর। সেখানেও সাপ কামড়ায় তাঁকে। এই নিয়ে টানা পঞ্চমবার।