মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
এই বক্তব্যের প্রেক্ষিতে মামলাকারীদের আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, ‘আমাদের কতজন থাকবেন, সেই সংখ্যা আমরা বলতে পারি। কিন্তু সাধারণ মানুষ যদি মিছিলে যোগ দেন, সেই সংখ্যা আগে থেকে কীভাবে বলা সম্ভব?’ এর পরেই রাজ্যের উদ্দেশে বিচারপতির মন্তব্য, ‘যদি এই মিছিলে ১০ লক্ষ মানুষ যোগ দেন, শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি করেন, তাঁদের আটকানো সম্ভব কি? এটা তো তাঁদের সাংবিধানিক অধিকার।’
রাজ্যের তরফে জানানো হয়, নাগরিকদের স্বার্থে বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা রাজ্যের রয়েছে। এরপরই বিচারপতি বলে ওঠেন, ‘তাহলে গোটা শহরে ১৪৪ ধারা জারি করে দিন! তবে আর কোথাও মিটিং বা মিছিল হবে না। তাহলে বলতে হয় যাঁরা দুর্গাপুজো করেন, তাঁরা কি জানেন কত দর্শক আসবেন? পুজোর সময় লক্ষ লক্ষ মানুষ রাস্তায় নামেন। বছরের পর বছর ধরে পুলিস দক্ষতার সঙ্গে সবটা নিয়ন্ত্রণ করছে। এক্ষেত্রেও তাইই হোক।’ এরপরই কর্মসূচির অনুমতি দেওয়ার পাশাপাশ মিছিলে আয়োজকদের পর্যাপ্ত সংখ্যায় স্বেচ্ছাসেবক রাখার নির্দেশও দিয়েছে আদালত।