মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
দীর্ঘদিন ধরেই বিভিন্ন অনিয়ম, পরিকাঠামোগত খামতি, অনিত্যতার অভিযোগে বিদ্ধ হচ্ছিল এই কোর্স। এর মূলে ছিল বিভিন্ন কলেজের গাফিলতি। তবে, ধীরে ধীরে এই কোর্সটিকে ‘ট্র্যাকে’ ফেরানোর চেষ্টা করছে পর্ষদ। কলেজ ও শিক্ষকদের মান যাচাইয়ের পাশাপাশি অনলাইনে ছাত্রভর্তি, নিয়মিত পরীক্ষা গ্রহণ এবং ফল প্রকাশের ফলে পরিস্থিতির কিছু উন্নতি হয়েছে। এবার সমাবর্তন উৎসবের মাধ্যমেও কোর্সটিকে আরও একটু বাড়তি স্বীকৃতি দিতে চাইছে পর্ষদ। ২০২০-২২ এবং ২০২১-২৩ শিক্ষাবর্ষের পড়ুয়ারা এই সমাবর্তনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
পর্ষদের আশা, অন্তত এক লক্ষ পড়ুয়া সমাগম হবে এই অনুষ্ঠানে। ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ৫০০ টাকা অফেরতযোগ্য ফি দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করা হবে সমাবর্তনের জন্য। অনুষ্ঠানের দিনক্ষণ পরবর্তীতে ওয়েবসাইটে এবং সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দিয়ে জানাবে পর্ষদ। তবে, কলেক বছর যাবৎ ডিএলএড এবং বিএড কোর্সে পড়ুয়া ভর্তি কমছে। শিক্ষক নিয়োগ অনিয়মিত থাকাসহ বিভিন্ন কারণও রয়েছে। প্রয়োজনের চেয়ে বেশি কলেজ থাকাও এর অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগ সম্পন্ন হলে এবং প্রাথমিক টেট-এর ফল প্রকাশের পরে ইন্টারভিউ এবং কাউন্সেলিং প্রভৃতি ধাপগুলি এগতে থাকলে এই পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলেই দাবি তাঁদের।