মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
দু’ভাই এম এ পাশ করে অন্য কাজের সঙ্গে মূর্তি গড়েন। সুভাষচন্দ্র বসু, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মূর্তি তৈরি করেছিলেন। আবার দশ কেজি পুরনো খাতা ও খবরের কাগজ দিয়ে তিনমাস ধরে আড়াই ফুটের দুর্গাও তৈরি করেছিলেন। দীপঙ্করবাবু বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই আঁকার শখ। পুজোর সময় যে সব জায়গায় মূর্তি তৈরি হতো তা দেখে বাড়ি এসে হুবহু খাতায় এঁকে রাখতাম।’ শুভঙ্করবাবু বলেন, ‘দু’টি সিমেন্টের মূর্তি প্রায় এক মাস ধরে কাজ করার পর সম্পূর্ণ হয়েছে। আড়াই ফুটের দুর্গা আট হাজার ও সাড়ে চার ফুটের দুর্গা ৩০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। এতদিন কাজ করলেও কেউ স্বীকৃতি দেয়নি। কিন্তু তাতে আক্ষেপ নেই। আমাদের কাজ পরিচিত হলে ভালো লাগবে। সিমেন্টের তৈরি প্রতিমা নেওয়ার অর্ডার বেহালা সহ আশপাশের এলাকা থেকেও এসেছে।’