মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, মধ্যমগ্রাম পুরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের পাত্রপাড়া থেকে মধ্যমগ্রাম স্টেশন পর্যন্ত একটি অটো রুট আছে। আগে এখানে ভ্যানস্ট্যান্ড ছিল। যাত্রী সুবিধার জন্যই দীর্ঘদিন ধরে অটো চালু হয়। তবে পুরনো ভ্যানের একটি স্ট্যান্ডও রয়েছে। পাশাপাশি টোটোও রয়েছে। অটো, টোটো ও ভ্যান চলাচলের ক্ষেত্রে যাতে সমস্যা না হয়, সেই জন্য নির্দিষ্ট রুটও করা রয়েছে।
অটোচালকরা এই রুট মানছিলেন না বলে সম্প্রতি অভিযোগ ওঠে। এই নিয়ে সংগঠনের অধীনে থাকা অটোচালকদের সঙ্গে মতবিরোধ তৈরি হয় ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূলের কাউন্সিলার সুশান্ত রায়ের। বাইপাস রুট ব্যবহার না করার জন্য অটোচালক সহ ইউনিয়নের কাছেও জানানো হয়েছে বলে দাবি কাউন্সিলরের। কিন্তু কাজ হয়নি। এদিন অটোচালক তথা ইউনিয়নের সহ-সম্পাদক বিশ্বজিৎ সাহার সঙ্গে প্রথম বিবাদ শুরু হয় কাউন্সিলারের। বিশ্বজিৎ বাইপাস রুট ধরে অটো নিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন সাহেববাগান এলাকায় বিশ্বজিতের অটো আটকে কাউন্সিলার গাড়ির চাবি কেড়ে নেন বলে অভিযোগ। এ নিয়েই দু’পক্ষের মধ্যে বচসা ও পরে মারধরের ঘটনাও ঘটে। বিভিন্ন রুটের অটোচালকরা জড়ো হয়ে কাউন্সিলার সুশান্তকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান।
সুশান্ত বলেন, বাইপাস রুট ব্যবহার না করার জন্য বারবার নিষেধ করা সত্ত্বেও অটোচালকরা শোনেননি। এদিন বিশ্বজিতের অটোর চাবি নিয়ে নেওয়ার পরেই আমাকে মারধর করেছে। অন্যদিকে অটো ইউনিয়নের সহ সম্পাদক বিশ্বজিৎ সাহা বলেন, টাকার বিনিময়ে অতিরিক্ত অটো চালানোর চেষ্টা করেছিলেন কাউন্সিলার। প্রতিবাদ করায় এদিন আমার অটো আটকে চাবি কেড়ে নেওয়া হয়।