মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে খবর, ২২৩ নম্বর এনএসসি বোস রোডে জিমের সামনেই তাঁকে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। ঘড়িতে তখন সকাল সাড়ে ৭টা। যুবকের কপাল, হাত এবং পায়ে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। হর্ষের মা আর পাঁচটা দিনের মতো প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে দেখেন, ছেলে জিমের সামনে পড়ে রয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারাই তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে নার্সিংহোমে এবং পরে এম আর বাঙ্গুর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। তদন্তে নামে প্রাথমিকভাবে মৃত্যুর কারণ নিয়ে ধন্দে ছিল নেতাজিনগর থানার পুলিস। মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে বৃহস্পতিবার দুপুরে দেহের ময়নাতদন্ত করা হয়। ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে, অজানা গাড়ির ধাক্কায় মৃত্যু হয়েছে হর্ষের। সাধারণত ‘হিট অ্যান্ড রান’ কেসে জখম বা মৃতের দেহে যে ধরনের আঘাত থাকে, তেমনই আঘাত ছিল হর্ষের শরীরে।
নেতাজিনগর থানার পুলিস প্রত্যক্ষদর্শীর পাশাপাশি জিম সংলগ্ন এলাকার সিসি ক্যামেরার ফুটেজের সন্ধান করছে। কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে, তা ওই ফুটেজ ও প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ান থেকে স্পষ্ট হবে। সেক্ষেত্রে ঘাতক গাড়িকেও চিহ্নিত করা যাবে। বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত এই ঘটনায় পুলিস কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।