মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে পরিবহণমন্ত্রী বলেন, ৬ কোটি টাকা খরচ করে এই রো-রো ভেসেল তৈরি করা হয়েছে। আমরা গঙ্গাসাগরের জন্য এই উন্নত ব্যবস্থাকে ব্যবহার করব। যা লক্ষ লক্ষ ধর্মপ্রাণ মানুষের গঙ্গাস্নান ও কপিলমুনির মন্দির দর্শনকে আরও সুগম করবে। পরিবহণ দপ্তর সূত্রের দাবি, রায়চক থেকে কুঁকরাহাটি এবং শালিমার থেকে গার্ডেনরিচের মধ্যেও রো-রো সার্ভিস চালুর সিদ্ধান্ত হয়েছে। বিশ্বব্যাঙ্কের সহযোগিতায় এই প্রকল্প গড়ে উঠছে। এই কাজের সমীক্ষা শুরু হয়েছে। এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ সংস্থা হিসেবে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কে দায়িত্ব দিয়েছে রাজ্য। দেশের অন্যতম সেরা এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পেশাদাররা এই দু’টি রো-রো সার্ভিস গড়ে তোলার ক্ষেত্রে কারিগরি পরামর্শ দেবেন। অন্যদিকে, অনেক জায়গায় নদী পারাপারের পর সড়কপথের দৈর্ঘ্য কম হওয়ায় বড় লরি কিংবা বাস চালানো যায় না। সেক্ষেত্রে স্পোর্টস ইউটিলিটি ভেহিকল (এসইউভি) ভেসেলে করে এপার-ওপার করার সুযোগ থাকবে। নদীপথে অপেক্ষাকৃত ছোট গাড়িকে পার করার এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় রো-প্যাক্স। তেমনই বাউড়িয়া-বজবজের মধ্যে রো-প্যাক্স তৈরির পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করছে পরিবহণ দপ্তর। একইসঙ্গে রাজ্যের একাধিক জেলায় এমন পরিকাঠামো গড়ে তুলতে একাধিক জেটি তৈরির কাজ চলছে পুরোদমে।