মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
তেহট্ট মহকুমা সার্কেলের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর রঙ্গন সরকার বলেন, এই অফিস থেকে করিমপুর, হোগলবেড়িয়া, মুরুটিয়া ও থানারপাড়া থানা এলাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করা হবে। এখন থেকে এখানে একজন এসআই, চারজন এএসআই, তিনজন কনস্টেবল, দু’জন লেডি কনস্টেবল ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের ডিউটি করবেন। এছাড়া, করিমপুর ও থানারপাড়া থানা এলাকায় ২০জন করে, মুরুটিয়ায় ১৪জন ও হোগলবেড়িয়ায় ১০জন সিভিক ভলান্টিয়ারকে দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়েছে।
করিমপুরের রাস্তায় বারবার দুর্ঘটনা ঘটছিল। সেজন্য এক বছর আগে ট্রাফিক গার্ড এখানে যান নিয়ন্ত্রণ শুরু করে। কিন্তু এতদিন তাদের নির্দিষ্ট কোনও অফিস ছিল না। অতিরিক্ত পুলিস সুপার(গ্রামীণ) উত্তম ঘোষ বলেন, রাস্তায় ট্রাফিক আইন ভাঙলে জরিমানা করা শুরু হয়েছে। কিছুদিনের মধ্যেই করিমপুরের কিছু জায়গায় বৈদ্যুতিন ট্রাফিক সিগন্যালের ব্যবস্থা করা হবে।
পুলিস সুপার অমরনাথ কে জানান, করিমপুর বাজারের যানজট মোকাবিলায় আমরা সবরকম চেষ্টা করছি। যাতে পুজোর আগে সাধারণ মানুষের যাতায়াতে কোনও সমস্যা না হয়।