মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, বেশ কিছুদিন ধরে মৃতার বাবা কমলেশ মাহাত ও মা নন্দিতা মাহাতর মধ্যে অশান্তি শুরু হয়। শুক্রবার সকালে ফের বাজার যাওয়াকে ঘিরে বাড়ির উঠোনে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অশান্তি চরমে ওঠে। তখন কাকলি বাড়িতেই ছিল। অশান্তি চলাকালীন সে চুপিসারে মাটির বাড়ির দোতলায় উঠে যায়। এরপর সেখানে আত্মঘাতী হয়।
পরিবারের অন্যরা জানান, অশান্তি হলে মানসম্মান চলে যাবে বলে ভাবত কাকলি। তাই বাড়িতে অশান্তি করতে বারণ করেছিল। কিন্তু অশান্তি চলতে থাকায় কাকলি অবসাদে ভুগছিল। মৃতার বাবা বলেন, সকালে বাজার যাওয়া নিয়ে অশান্তি হয়। তবে মেয়ে এমন ঘটনা ঘটিয়ে ফেলবে বুঝতে পারিনি। ও খুব মেধাবী ছাত্রী ছিল। সাঁকরাইল থানার ঘোড়াপাড়ায় গুরুপ্রসাদ সোরেন(২৮) নামে এক যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হল। তিনি দিনমজুরের কাজ করতেন। শুক্রবার সকালে বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে একটি গাছ থেকে তাঁকে ঝুলতে দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ভাঙাগড় গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এর আগেও গুরুপ্রসাদ একবার আত্মঘাতী হওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু ১১ হাজার ভোল্টের শক খেয়েও বেঁচে যান। যদিও এতে তাঁর বাঁ হাত পুড়ে গিয়েছিল।