মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে খবর, অজয় কুমার আগরওয়াল নামে স্থানীয় এক গ্রামবাসীর দৌলতেই গোটা বিষয় সামনে আসে। রাতারাতি গড়ে ওঠা এসবিআইয়ের ওই শাখা দেখে প্রথম তাঁর সন্দেহ হয়। তিনিই নিকটবর্তী দাবরা শাখায় ছাপোরার নয়া শাখার ব্যাপারে জানান। সেই অভিযোগ পেয়েই গত ২৭ সেপ্টেম্বর খোঁজখবর করতে আসেন দাবরার ম্যানেজার। আর তাতেই স্পষ্ট হয়ে যায় যে ছাপোরার ওই শাখা পুরোপুরি ভুয়ো। তখনই তিনি পুলিসে খবর দেন। ঘটনাস্থলে পৌঁছে পুলিসের তো চক্ষু চড়কগাছ। নয়া আসবাবপত্র, কম্পিউটার সহ নতুন ডেস্ক ঠিক যেমন পরিবেশ এসবিআইয়ের যেকোনও বৈধ শাখায় গেলে দেখা যায়। সেইভাবেই গড়ে তোলা হয়েছিল ওই ভুয়ো শাখা। ১০ দিন আগেই তার উদ্বোধন হয়। তারপর থেকেই স্বাভাবিক ব্যাঙ্কের মতো সব পরিষেবা দিতে শুরু করে ওই শাখা। প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষের পক্ষে সেই শাখা যে ভুয়ো, তা বোঝার কোনও অবকাশও ছিল না। সেখানে গিয়ে তাঁরা অ্যাকাউন্ট খুলে লেনদেনও শুরু করেন। অন্যদিকে তাঁদের মতোই যে সব কর্মচারীরা সেখানে কাজ করছিলেন তাঁরাও বুঝতে পারেননি যে গোটা শাখাই ভুয়ো। জেলার শীর্ষস্থানীয় পুলিস অফিসার রাজেশ প্যাটেল জানান, চারজনকে এই প্রতারণা চক্রের পান্ডা হিসেবে চিহ্নিত করা গিয়েছে। তাঁদের নাম রেখা সাহু, মন্দির দাস এবং পঙ্কজ। পঙ্কজ ওই ব্যাঙ্কের ভুয়ো ম্যানেজার হিসেবে কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন।