মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
গত ২৭ সেপ্টেম্বর সিদ্ধারামাইয়া, তাঁর স্ত্রী পার্বতী সহ মোট চারজনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়েরের জন্য লোকায়ুক্ত পুলিসকে নির্দেশ দিয়েছিল বিশেষ আদালত। তাতে বেজায় বিপাকে পড়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এবার প্রমাণ লোপাটের অভিযোগ তুলে ইডিকে চিঠি পাঠিয়েছেন প্রদীপ কুমার। তিনি জানিয়েছে, অভিযুক্তদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করতে হবে। অন্যথায় এই মামলার তথ্যপ্রমাণ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। যদিও আরও একবার নিজেকে নির্দোষ দাবি করে আইনের উপর আস্থা রাখছেন কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী। এদিন মাইসুরুর চামুন্ডেশ্বরী দেবীর মন্দির থেকে দশদিন ব্যাপী দাশারা উৎসবের সূচনা করেন সিদ্ধারামাইয়া। সেখানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, ‘সত্যেমেব জয়তে’। মুডা দুর্নীতি মামলায় ইতিমধ্যেই তাঁর ইস্তফার দাবিতে সরব হয়েছে বিজেপি, জেডিএস। তবে সেই চাপের কাছে তিনি যে নতিস্বীকার করবেন না, তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর কথায়, ‘যতদিন চামুন্ডেশ্বরী ও সাধারণ মানুষের আশীর্বাদ রয়েছে, ততদিন কেউ আমার কিছু করতে পারবে না।’ আত্মবিশ্বাসের সুরে তিনি আরও বলেন, ‘দুর্নীতিতে যুক্ত থাকলে এতদিন ধরে রাজনীতি করতে পারতাম না। কর্ণাটকের রাজনীতিতে দেবরাজ উরসের পরে একমাত্র আমিই মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ করেছি।’ ঘটনাচক্রে এদিনের অনুষ্ঠানে ছিলেন প্রবীণ জেডিএস নেতা জি টি দেবেগৌড়া। দল মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করলেও ভিন্ন অবস্থান নিয়েছেন তিনি।