মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
মিন্টো রোড কালীবাড়ির সভাপতি দীপক মুখোপাধ্যায় বলেন, সাবেকি পুজোতে আমরা প্রাণ খুঁজে পাই। ৮৫তম বছরেও এর কোনও ব্যতিক্রম হচ্ছে না। মিন্টো রোড কালীবাড়ি হোক বা নিউদিল্লি কালীবাড়ি - দুইয়েরই অন্যতম প্রধান বিশেষত্ব পুজোর ভোগপ্রসাদ। নিউদিল্লি কালীবাড়ি চত্বরজুড়ে বসে মেলাও। দর্শনার্থীদের কাছে তার আকর্ষণও নেহাৎ কম নয়। দক্ষিণ দিল্লি কালীবাড়ির সাধারণ সম্পাদক সুব্রত দাশ বললেন, ভোগপ্রসাদের আকর্ষণ এখানেও কম নয়। পুজোর প্রতিটি দিন হাজার হাজার মানুষের পাত পড়ে এখানে। ৫৭ বছর ধরে সেভাবেই চলে আসছে। দ্বারকা কালীবাড়ির অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল, এই মন্দির দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের আদলে তৈরি। শুধুমাত্র তা দেখতেই সারা বছরই এখানে ভিড় করেন দর্শনার্থীরা। সাধারণ সম্পাদক জয়ন্তকুমার ঘোষের কথায়, পুজো মণ্ডপে এই বছর গ্রামবাংলার আবহ তৈরি করতে চেয়েছি আমরা। পুজো হচ্ছে সাবেকি মতেই। একচালা প্রতিমা।
দ্বারকার ঐক্যতান কালীবাড়ি ও সেবা সমিতির সহ-সভাপতি বাবলু বড়ুয়ার দাবি, এই পুজো দিল্লির দ্বারকা এলাকার সবথেকে প্রাচীন। দিল্লি সংলগ্ন নয়ডা কালীবাড়ির পুজোর আকর্ষণও দর্শনার্থীদের কাছে ফি বছর বৃদ্ধি পাচ্ছে। এমনই দাবি উদ্যোক্তাদের। এর সহ-সভাপতি অনুপম বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, সাবেকি পুজো হলেও নয়ডা কালীবাড়ির এই বছরের পুজো মণ্ডপ তৈরি হচ্ছে বাঁকুড়ার সুপ্রসিদ্ধ টেরাকোটার মন্দিরের আদলে। পুজোর ৪২তম বছরে এটি একটি নতুন অভিজ্ঞতা হতে চলেছে ভক্তদের জন্য। তবে শুধুমাত্র সাবেকিয়ানাই নয়। থিম পুজোর রমরমাতেও প্রতি বছর দশমীতে মহিলা ভক্তরা ভিড় জমান দিল্লির কালীবাড়িগুলিতে। ঐতিহ্যবাহী সিঁদুর খেলায় অংশ নিতে।