মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
ব্রাঞ্চটি ভুয়ো সন্দহে হওয়াতে পুলিসের একটি টিম খোঁজখবর নেওয়া শুরু করে। বিস্তর প্রতারণার গন্ধ পেয়ে এসবিআই আধিকারিকদের সঙ্গে নিয়ে ওই ভুয়ো ব্রাঞ্চে হানা দেয় পুলিসের বিশেষ দল। পুলিসকে দেখতে পেয়েই চম্পট দেয় অভিযুক্ত ব্যাঙ্ক ম্যানেজার। এরপর রহস্যের পর্দা সরতেই রীতিমতো তাজ্জব বনে যায় পুলিসও।
ভুয়ো ব্যাঙ্কে কর্মরত পাঁচ কর্মচারীকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করতেই চক্ষু চড়কগাছ পুলিস কর্মীদের। জানা যায়, ব্যাঙ্কে সরকারি চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে রীতিমতো টাকা নিয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে চাকরি দেওয়া হয়েছে স্থানীয়দের। এমনকী চাকরির জন্য তাঁদের দেওয়া হয়েছে নিয়োগপত্রও! এক যুবকের কাছ থেকে ২.৫০ লক্ষ টাকা নিয়ে চাকরি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। অন্য চাকরিপ্রার্থীদের কাছ থেকেও ২-৬ লক্ষ টাকা করে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
ঘটনায় ইতিমধ্যেই একাধিক অভিযুক্তকে চিহ্নিত করেছে পুলিস। রেখা সাউ, মন্দির দাস ও পঙ্কজ নামে ব্যক্তিদের খোঁজ শুরু করা হয়েছে। পুলিসের তরফে দাবি করা হয়েছে, অভিযুক্তরা প্রত্যেকেই একে অপরের সঙ্গে জড়িত। এদের মধ্যে পঙ্কজ নামের ব্যক্তিকেই মূল ষড়যন্ত্রী হিসেবে মনে করছে পুলিস। সেই ওই ব্রাঞ্চে ম্যানেজার হিসেবে কাজ করত বলে জানা গিয়েছে।