মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
এডিশ মশা থেকে ছড়ায় এই রোগ। অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের ক্ষেত্রে বিষয়টি খুবই চিন্তার। কারণ, জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে বাচ্চার মাথার মাপ ছোট হয়। যা পরবর্তীকালে সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই কোনও অন্তঃসত্ত্বা মহিলার শরীরে জিকা ভাইরাসের নমুনা মিললে সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্র। রাজ্যগুলিকে বলা হয়েছে, এডিশ মশার দাপট আটকাতে তৎপর হতে হবে। এজন্য বাসস্থান, স্কুল কলেজ এলাকা, হাসপাতাল, কর্মস্থল সহ সেখানে নির্মাণকার্য চলছে, সেইসব জায়গায় নজরদারি বাড়াতে হবে। সামাজিক মাধ্যমে এব্যাপারে প্রচার বাড়ানোরও পরিকল্পনা করেছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক। যদিও জিকা ভাইরাস পরীক্ষার কেন্দ্র গোটা দেশে বেশি নেই। স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে, দিল্লির ন্যাশনাল সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল, পুনের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজির পাশাপাশি আইসিএমআরের কিছু নির্দিষ্ট গবেষণাগারেই জিকা ভাইরাসের পরীক্ষা হয়। তাই এডিশ মশা কামড়ালে জিকা হয়েছে কিনা, তা বুঝে উঠতেই সময় লাগবে।