মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
দুর্নীতি মামলায় গত জানুয়ারি মাসে হেমন্তকে গ্রেপ্তার করে ইডি। তার আগে মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেন তিনি। সেই থেকে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রিত্ব সামলাচ্ছিলেন দলের প্রবীণ নেতা চম্পই। কিন্তু হেমন্তের জেলমুক্তির পরই তাঁকে মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়তে হল। এজন্য তিনি অসন্তুষ্ট বলে সূত্রের দাবি। যদিও ক্ষোভ প্রশমনে দল তাঁকে বড় দায়িত্ব দিতে চলেছে বলে খবর। তাঁকে দলের কার্যনির্বাহী সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে।
বুধবার মুখ্যমন্ত্রী চম্পইয়ের বাড়িতে বৈঠকে বসেন ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের নেতৃত্ব। ওই বৈঠকেরই শিবু সোরেন-পুত্রকে মুখ্যমন্ত্রী পদে ফের বসানো নিয়ে আলোচনা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেসের ঝাড়খণ্ডের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা গুলাম আহমেদ মির ও প্রদেশ সভাপতি রাজেশ ঠাকুর। হেমন্তের স্ত্রী কল্পনা ও ভাই বসন্তও ওই আলোচনায় যোগ দেন। সামনেই ঝাড়খণ্ডের বিধানসভা নির্বাচন। হেমন্তকে সামনে রেখেই দল ভোটে লড়বে বলে সিদ্ধান্ত হয়। ফলে ১৫৩ দিন পর চম্পইকে মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিতে হল।
এই পরিস্থিতিতে জেএমএমের অন্দরের বিবাদ উস্কে দিতে সচেষ্ট হয়েছে বিজেপি। চম্পইকে সরিয়ে হেমন্তকে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো নিয়ে ঝাড়খণ্ডের শাসক দলের বিরুদ্ধে পরিবারতন্ত্রের অভিযোগ তুলেছে তারা। গোড্ডার বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘পারিবারিক দলে বাইরের কারও রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নেই। আশা করি, ভগবান বীরসা মুন্ডার থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত হেমন্ত সোরেনের বিরুদ্ধে চম্পই রুখে দাঁড়াবেন।’