মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
ডেপুটি ডেভেলপমেন্ট কমিশনার মুকেশ কুমার ঘটনাস্থল ঘুরে দেখে জানিয়েছেন, ব্রিজটি ভেঙে পড়ার প্রকৃত কারণ জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে। তিনি বলেছেন, এদিন ভোর পাঁচটা নাগাদ ব্রিজটি ভেঙে পড়ে। ১৯৮২-’৮৩ সালে তৈরি এই সেতুটিতে গত কয়েকদিন ধরে মেরামতির কাজ চলছিল। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, কয়েকদিনের বৃষ্টিতে গণ্ডকি নদীতে জলস্তর বেড়েছে। জলের প্রবল স্রোতে ব্রিজের কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়ে। প্রসঙ্গত, এদিনের দুর্ঘটনার আগে গত ১৫ দিনে বিহারে ছ’টি ব্রিজ ভেঙে পড়ার ঘটনা ঘটেছে। যা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর। গয়ার সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতনরাম মাঝি আবার এই দুর্ঘটনার পিছনে চক্রান্তের গন্ধ খুঁজে পেয়েছেন। কয়েকদিন আগেই তিনি সন্দেহ প্রকাশ করে বলেন, ‘রাজ্যের এনডিএ সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করতেই হয়তো এই চক্রান্ত করা হয়েছে।’ পাশাপাশি তিনি ব্রিজ নির্মাণ ও সংস্কারে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের ঘটনাও স্বীকার করেন।
এদিন সিওয়ানের সেতু বিপর্যয়ের পর আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব এনডিএ সরকারকে একহাত নিয়েছেন। এক্স হ্যান্ডেলে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর ব্যঙ্গ , ‘বিহারে বিজেপি ও নীতীশ কুমারের ১৮ বছরের সততায় বিরক্ত হয়ে ১৫ দিনে এতগুলো ব্রিজ নদীতে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করল।’