মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
মোবাইল-সহ প্রতিটি সিপিসিতে পরিকাঠামো গড়ে তুলতে ২০ হাজার টাকা হারে বরাদ্দ করা হয়েছে। সিপিসিগুলি সম্পর্কে সব চাষিকে জানাতে প্রচার অভিযানে সিপিসি পিছু ১৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে। ধান বিক্রয়ের প্রক্রিয়াটি কীভাবে সম্পন্ন হবে, তা পরিষ্কার করা থাকবে প্রচারের পোস্টার ও ব্যানারে। সিপিসিগুলিতে পানীয় জল, শৌচাগার, শেড প্রভৃতি থাকা বাধ্যতামূলক।
এদিকে ধান কেনার প্রক্রিয়া স্বচ্ছ ও সরকারি নিয়মানুগ করার উপর জোর দেওয়া হয়েছে। এই কাজে দায়িত্বসহকারে নজরদারি চালাতে হবে জেলাভিত্তিক অফিসারদের। এজন্য দায়িত্ব ও জেলা নির্দিষ্ট করে আইএএস, ডব্লুবিসিএস-সহ কয়েকটি ক্যাডারের মোট ২০ জন অফিসারের তালিকা তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। তাঁদের জন্য ১৪ দফা কাজের দায়িত্ব নির্দিষ্ট করে দিয়েছে খাদ্যদপ্তর। অক্টোবরের মধ্যে নির্দিষ্ট সময়ে তিনদফায় আগাম পরিদর্শন করবেন তাঁরা। তারপর রিপোর্ট দিতে হবে দপ্তরের কাছে। ধান কেনা শুরু হলে জানুয়ারি পর্যন্ত স্থায়ী ও অস্থায়ী ধান ক্রয় কেন্দ্রগুলিতে মাসে অন্তত দুটি করে পরিদর্শন চলবে। পরের মাসগুলিতে পরিদর্শন করতে হবে মাসে অন্তত একবার। কিছু ক্ষেত্রে পরিদর্শন করতে হবে আচমকাও।