মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
এই শংসাপত্রে অনুমোদন প্রদানকারী সংস্থা পর্ষদ এবং বিশ্ববিদ্যালয় শংসাপত্র দিয়ে জানাবে, সংশ্লিষ্ট কলেজ আগাগোড়া এনসিটিইর নিয়ম মেনে চলেছে। এনসিটিই সময়ে সময়ে যেসব নিয়মে পরিবর্তন এনেছে, তাও মেনেছে কলেজগুলি। এই শংসাপত্র ‘পার’-এর সঙ্গে থাকলেই কলেজগুলি চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি মিলবে। এই অবস্থায় কলেজগুলির সংগঠন ইউনাইটেড ফোরামের অধীন সেলফ ইউনাইটেড কলেজ ফোরাম অ্যাসোসিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয় এবং পর্ষদকে দ্রুত এই শংসাপত্র দেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে শংসাপত্র দেবেন রেজিস্ট্রার মৈত্রেয়ী ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, আমরা অনুমোদন সংক্রান্ত কাজকর্ম, পরীক্ষা পরিচালনা এবং পড়ুয়া ভর্তি নিয়ে ব্যস্ত। কলেজগুলিকে বলেছি আবেদন করতে। ধাপে ধাপে সেই শংসাপত্র দেওয়া হবে। এদিকে, পর্ষদের তরফে সেই শংসাপত্র দেওয়া হবে সচিব রঞ্জনকুমার ঝাঁয়ের মাধ্যমে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, শংসাপত্রের কথা শুনেছি। তবে, এনসিটিই-র কাছ থেকে কোনও চিঠি পাইনি। বিষয়টি খতিয়ে দেখছি। ইউনাইটেড ফোরামের সভাপতি তপন বেরা বলেন, আমরা বিষয়টি নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন। এর সঙ্গে কলেজগুলির ভবিষ্যৎ জড়িয়ে রয়েছে। আমাদের দাবি, ফাঁকা আসনগুলি পূরণের জন্য ফের আবেদনের পোর্টাল খুলুক পর্ষদ। এই দাবিও চিঠিতে উল্লিখিত রয়েছে। প্রসঙ্গত, ৩ অক্টোবর পরবর্তী ধাপের জন্য অ্যাডমিশন পোর্টাল খুলছে বিশ্ববিদ্যালয়।