মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
এদিকে, রাজ্যে প্রায় সাড়ে ১১ লক্ষ উপভোক্তার তথ্য যাচাই করার কথা থাকলেও নতুন করে আরও আবেদনকারীর তথ্য সংযোজন করা হয়েছে। দপ্তর সূত্রের খবর, ‘সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী’ পোর্টালে যাঁরা বাড়ির জন্য আবেদন করেছিলেন এবং সেইসময়ের যাচাই প্রক্রিয়ায় যাঁদের আবেদন ন্যায্য বলে রিপোর্ট তৈরি হয়েছিল, তাঁদের তথ্যও ফের পরীক্ষা করবেন আধিকারিকরা। অর্থাৎ, সব মিলিয়ে উপভোক্তার সংখ্যা বাড়বে আরও কয়েক লক্ষ, মনে করছে রাজ্য।
অ্যাপে দশটি প্রশ্ন থাকবে। সমীক্ষক দলের সদস্যরা উপভোক্তাদের বাড়ি গিয়ে সেগুলি জিজ্ঞাসা করবেন। ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’-তে উত্তর দেবেন তাঁরা। উপভোক্তাদের জবাব অ্যাপে এন্ট্রি করেই আপলোড করে দেওয়া হবে। সংশ্লিষ্ট বিডিও সেসব দেখে চূড়ান্ত করবেন। দপ্তর থেকে স্পষ্ট করে জানানো হয়েছে, অ্যাপের লগইন আইডি এবং পাসওয়ার্ড যে অফিসারের কাছে থাকবে, তাঁকে সমীক্ষার সময় উপস্থিত থাকতেই হবে। এদিকে, সরকারি আধিকারিকদের এই দলে রাখা নিয়ে সতর্ক করে দিয়েছেন দপ্তরের আধিকারিকরা। কোনও প্রকার চুক্তিভিত্তিক কর্মী, আশা কিংবা অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের এই কাজে যুক্ত করা যাবে না। এমনকী শিক্ষকদের ব্যবহার করার উপরেও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে দপ্তর।