মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, গত মাসেই দিল্লিতে শেষ হয়েছে সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠক। সূত্রের খবর, সেখানেই পার্টির সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি বলেছেন, দলের বাইরে গিয়েও সকলের বক্তব্য শুনতে হবে। সম্পাদকের সেই ‘সকলের’ কথা শোনার জন্যই এই ই-মেল আইডি বলে মনে করা হচ্ছে।
সূত্রের খবর, সম্প্রতি পার্টির রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর বৈঠকেই এই ই-মেল আইডি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সিপিএমের সোশ্যাল মিডিয়া নির্ভরতা নিয়ে নির্বাচন-পরবর্তী রাজ্য কমিটির বৈঠকেই প্রশ্ন উঠেছিল। ই-মেল আইডি দেখে, অনেকেই বলছেন, সিপিএম তো খেটে খাওয়া বা শ্রমজীবী মানুষের কথা বলে। সেই মানুষগুলো কি ই-মেল ব্যবহার করেন? অনেকের হাতে তো স্মার্টফোনই নেই। একাংশের মত, নীচু স্তরে নেতৃত্বের যাওয়া দরকার। সেক্ষেত্রে আবার, গোপনীয়তা কতটা বজায় রাখা যাবে, তাই নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।
সিপিএমের রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য পলাশ দাস বলছিলেন, ‘আমরা নীচে পর্যন্তই যাচ্ছি। প্রতিটা এলাকাতেই সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলব। সেখানে লিখিতভাবে পার্টির কাছে মতামত দিতে পারেন। আজকাল অনেকেই হোয়াটসঅ্যাপ করেন।’ কিন্তু সেই ফোন নম্বরও তো নেই। ‘আরও বিকল্পের ব্যবস্থা যদি করা যায়, সেটাই দেখা হচ্ছে। গোপনীয়তার জন্যই ই-মেল। ঠিকই, কারও কারও ক্ষেত্রে অসুবিধাই হবে। আবার গ্রাম বলতে পিছিয়ে পড়া এমনটাও নয়। শুরুটা হল, দেখা যাক!’—বললেন পলাশবাবু।