দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। শেয়ার বা ফাটকায় চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন। ব্যবসায় ... বিশদ
মৃত যুবকের বাবা ভাস্কর রায় বলেন, ওর ওখানে বাড়ি আছে। সে হোটেলে যেতে যাবে কেন? তাছাড়া ক’দিন আগেই ও এখান থেকে চেন্নাই গিয়েছিল। কোনও সমস্যার আভাস মেলেনি। ওকে কেউ মেরে ফেলেছে। পুলিস তদন্ত করুক। দিলীপবাবু বলেন, আমরা ওই পরিবারের পাশে আছি। ইতিমধ্যেই পরিবারের দুই সদস্য চেন্নাই গিয়েছে। এদিন আমি পুলিসের সঙ্গেও কথা বলেছি। রাজ্য সরকারের সঙ্গে এনিয়ে কথা বলে কী করা যায় তা দেখা হবে।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় এলাকাতেও শোকের ছায়া নেমেছে। বিশেষ করে মিশুকে ওই যুবকের সঙ্গে পাড়াপড়শিদের হৃদ্যতাই ছিল। এই ঘটনার পর কয়েকমাস আগে হুগলির আর্ট ডিরেক্টরের মুম্বইতে খুন হয়ে যাওয়ার ঘটনাও ফের চর্চায় চলে এসেছে। পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ভিক্টর একটি অনলাইন পণ্যবিক্রয় সংস্থাতে চাকরি করতেন। সেই সুবাদে তিনি চেন্নাইতে থাকতেন। সম্প্রতি তিনি ওই কাজ ছেড়ে একটি জাহাজ কোম্পানিতে কাজ নেন। তবে চেন্নাইয়ের বাসস্থান বদলাননি। গত ২৫ নভেম্বর তিনি বাড়ি থেকে চেন্নাই চলে যান। চেন্নাইয়ের রামাপুরম থানার পুলিস শনিবার ওই পরিবারকে ফোন করে জানায় যে, ভিক্টরের ঝুলন্ত মৃতদেহ একটি হোটেলে পাওয়া গিয়েছে। এখান থেকেই সন্দেহের সূত্রপাত হয়েছে। বাড়ি থাকার পরেও সে হোটেলে কেন গেল সেই প্রশ্ন উঠছে। রামাপুরম থানার পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২৯ নভেম্বর ভিক্টর তাঁর এক সঙ্গীকে নিয়ে হোটেলে উঠেছিল। ঘটনার পর থেকে সেই সঙ্গীর হদিশও মিলছে না। ফলে রহস্য ঘনীভূত হচ্ছে।