মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
লিপজিগ: ম্যাচের ৫৭ সেকেন্ডেই লিড নেয় তুরস্ক। প্রতিপক্ষ বক্সে জটলা থেকে জাল কাঁপান ডেমিরাল (১-০)। দীর্ঘদেহী ডিফেন্ডারকে অরক্ষিত রাখার মাশুল দিতে হয় অস্ট্রিয়াকে। তবে শুরুতে ধাক্কা খেয়েও দমে যায়নি রালফ রাংনিকের অস্ট্রিয়া। ‘গ্রুপ অব ডেথ’ থেকে নক-আউটে পৌঁছেছে তারা। নেরাদল্যান্ডস, পোল্যান্ডের মতো শক্তিধর প্রতিপক্ষ বশ মেনেছে রাংনিক ব্রিগেডের কাছে। গুটিয়ে না থেকে পাল্টা আক্রমণে আসেন সাবিজার, লাইমেররা। তুরস্ক রক্ষণে চাপ তৈরি হলেও দুর্গে ফাটল ধরানো সম্ভব হয়নি।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেও দাপট দেখায় অস্ট্রিয়া। পিছিয়ে থাকা রাংনিক আক্রমণ জোরদার করতে জোরা পরিবর্তন করেন। বিপক্ষ বক্সের ছ’গজের মধ্যে নিশ্চিত সিটার নষ্ট করেন মার্কো। অভিজ্ঞ স্ট্রাইকার গোল করতে পারলে হয়তো ম্যাচের রং বদলে যেত। প্রবল চাপ থেকে তুরস্ককে টেনে বার করলেন সেই ডেমিরাল। এক্ষেত্রে গুলারের কর্নারে মাথা ছুঁইয়ে গোল করেন তিনি (২-০)। অনেকেই ভেবেছিলেন বাকি সময়টা দাপট দেখাবে তুরস্কই। কিন্তু ৬৬ মিনিটে মাইকেল গ্রেগোরিচ ব্যবধান কমাতেই জমে ওঠে ম্যাচ। দ্বিতীয়ার্ধে পরিবর্ত হিসাবে মাঠে নামেন তিনি। কর্নার থেকে বল পেয়ে জাল কাঁপাতে ভুল হয়নি তাঁর (২-১)। সমতা ফেরাতে এরপর মরিয়া হয় অস্ট্রিয়া। উইং থেকে বল ভাসানোর পাশাপাশি লং বল স্ট্র্যাটেজিতে কিছুটা চাপে পড়ে তুরস্ক রক্ষণ। এরই মাঝে বৃষ্টিতে তাদের পরিচিত পাসিং ফুটবলের ছন্দে ব্যাঘাত ঘটে। তবে অস্ট্রিয়ার গতিময় আক্রমণের মুখেও দুর্গ অটুট রইল।শেষ আটে তুরস্কের প্রতিপক্ষ শক্তিশালী নেদারল্যান্ডস।