পরিবারের কারও স্বাস্থ্য অবনতিতে মানসিক চিন্তা। অপ্রিয় সত্য কথার জন্য সামাজিক ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে পারেন। ... বিশদ
গত ২২ডিসেম্বর খাদি মেলা শুরু হয়। প্রতিদিন সকাল ১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত কেনাকাটার জন্য দোকান খোলা থাকত। সোমবার ১৬দিনের এই মেলা শেষ হয়েছে। মানুষজন অবাধে এসেছেন মেলায়। কেনাকাটার সুবিধা, অসুবিধা খতিয়ে দেখার পাশাপাশি উদ্যোক্তরা বিনোদনেরও ব্যবস্থা করেছিলেন। শিশু-কিশোরদের জন্য খেলার ব্যবস্থা, বড়দের মনোরঞ্জনে প্রতিদিন সান্ধ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সঙ্গে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যপরীক্ষা শিবিরের আয়োজন করা হয়। খাদি বস্ত্রের গুণগত মানের দিকে উদ্যোক্তাদের নজর ছিল।
বিক্রেতাদের দাবি তসর, মসলিন, সিল্কের চাহিদা এবার সবচেয়ে বেশি ছিল। বেনফিস থেকে শুরু করে রেশম-খাদি শিল্পের বহু সোসাইটি এবারের মেলায় স্টল দিয়েছিল। ডোমকল মহিলা গ্রামোদ্যোগ রেশম ও খাদি সমিতি, উত্তরপাড়া রেশম খাদি গ্রামোদ্যোগ সঙ্ঘ, মির্জাপুর রেশম খাদি সমিতি সহ এবার ১৭২টি সংস্থা মেলায় স্টল দিয়েছিল। খাদি বস্ত্র বিক্রেতা মৃন্ময় ঘোষ, রূপম সরকার, শাকিলা বেগমরা বলেন, এবারের মেলায় প্রকৃতই লক্ষ্মীলাভ হয়েছে। বহরমপুরে এসে কোনওদিন মুখ ভার করে ফিরতে হয়নি। তবে এবার মানুষের এত সাড়া মিলবে ভাবতেই পারিনি।