মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, বেশ কয়েকটি সাইবার প্রতারণার ঘটনায় পুরুলিয়া জেলার সিমকার্ড ও অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের অভিযোগ পেয়েছিল পুলিস। সেই সূত্রে জেলা পুলিস একটি মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করে। ঘটনায় ইতিমধ্যেই পুরুলিয়া মফস্সল থানার শিহলি গ্রামের বাসিন্দা শেখ রাহুল ও গাড়িখানা এলাকার তুহিন কান্তিকে পুলিস গ্রেপ্তার করেছে। তাদের জেরা করে পুরুলিয়া সাইবার ক্রাইম থানার পুলিস অজয় ও বিবেককে গ্রেপ্তার করে।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, অজয়ের বাড়ি সিহলি গ্রামে। বাড়িতেই তার একটি গ্রিলের দোকান রয়েছে। বিবেক পুরুলিয়া শহরের বাসিন্দা। পুরুলিয়ার পোকাবাঁধ এলাকায় একটি ভাড়া বাড়িতে সে থাকে। শহরের একটি দোকানে কাজ করত। বিবেক তার সিম কার্ড ও অ্যাকাউন্টটি ভাড়া দিয়েছিল। পাঁচ হাজার টাকার বিনিময়ে সে প্রতারণা চক্রের সদস্যদের ওই অ্যাকাউন্ট ভাড়া দেয়। যদিও ঠিক কী কারণে তার অ্যাকাউন্ট ভাড়া নেওয়া হচ্ছে, তা বিবেকের কাছে স্পষ্ট ছিল কি না পুলিস খতিয়ে দেখছে। অজয় সরাসরি প্রতারণায় ঘটনায় যুক্ত ছিল বলে পুলিস জানতে পেরেছে।
পুলিস জানিয়েছে, এই চক্রের সদস্যরা অন্য ছোট বড় কাজের সঙ্গে যুক্ত থেকেই প্রতারণার কাজে হাত পাকিয়ে ছিল। সমাজে অন্যান্যদের সঙ্গে মিশে থাকত। যাতে কারও কোনও সন্দেহ না হয়। পুলিসের দাবি, উচ্চমাধ্যমিক পাশ ইলেক্ট্রিক মিস্ত্রি রাহুলকে জেরায় বেশ কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গিয়েছে। তবে এই চক্রের অন্যান্যদের নিজেদের জালে নিতে এখনই তা স্পষ্ট করতে চাইছে না পুলিস।