মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
পুজোর থিম ‘বিবর্ণ’। তবে পুজোর আনন্দে রঙিন সেটি। প্রতিমা দর্শন করতে এসে মণ্ডপে প্রবেশ করলে দর্শনার্থীরা তা বুঝতে পারবেন। সন্ধ্যার পর পুজো দেখতে এলে দর্শনার্থীদের বাড়তি পাওয়া মিলবে সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। একাধিক ব্যান্ড গান গাইবে সাংস্কৃতিক মঞ্চে। ১২ লক্ষ টাকা বাজেটের এই পুজো দেখতে শহরের লোকেরা আসবেন বলে আশাবাদী উদ্যোক্তারা। ক্লাব সভাপতি বিশু রায় প্রামাণিক বলেন, কোচবিহারের সাংসদের পৃষ্টপোষকতায় এই পুজোর আয়োজন। সীমান্ত সংলগ্ন আমাদের ক্লাব। এবারে থিমের নাম বিবর্ণ। শহরের কয়েকটি নামীদামি ক্লাবের পুজোকে আমরা টেক্কা দিতে প্রস্তুত। পুজোর ক’দিন মণ্ডপের পাশে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন রয়েছে আমাদের। মণ্ডপের সামনেই তৈরি করা হয়েছে ফোয়ারা। সেই ফোয়ারা পেরিয়ে মণ্ডপে প্রবেশ করলেই কাশফুলের বনে ঢুকবেন দর্শনার্থীরা। বর্ধমানের কালনার শিল্পীরা মুখোশ তৈরি করেছেন। দেবীর একাধিক রূপের সেই মুখোশ মণ্ডপের চারিদিকে রয়েছে। কলকাতার কুমোরটুলিতে প্রশিক্ষণ নেওয়া জগন্নাথ সাহা কিছু মূর্তি তৈরি করেছেন। থিমের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই দেবী দুর্গার প্রতিমা তৈরি করা হয়েছে। একাধিক সামাজিক বার্তা রাখা হয়েছে মণ্ডপজুড়ে। পুজোর ক’দিন বেশকিছু সামাজিক কর্মসূচি রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুজো উদ্যোক্তারা।