মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
সিডিপিও জগদীশ রায় বলেন, এই বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই। নিয়ম মেনেই সব হয়েছে। যদিও মহকুমাশাসক এই নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। মেখলিগঞ্জের বিজেপি নেতা দধিরাম রায়ের অভিযোগ,নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। যোগ্যদের বঞ্চিত করে শাসকদলের ঘনিষ্ঠদের চাকরি পাইয়ে দেওয়া হয়েছে। পাল্টা তৃণমূলের মেখলিগঞ্জ ব্লক সভাপতি কেশবচন্দ্র বর্মন বলেন,ভিত্তিহীন অভিযোগ। এই নিয়োগে নেতাদের কোনও হাত নেই। স্বচ্ছভাবে নিয়োগ হয়েছে। এদিকে, চাকরি না পেয়ে হলদিবাড়ির পারমেখলিগঞ্জ গ্ৰাম পঞ্চায়েতের ১৭ নম্বর জঙ্গলবস এলাকার ৫৪ নম্বর অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছেন জমিদাতা। এই কেন্দ্রের জমিদাতা মাসফিকুর রহমান সরকারের বক্তব্য, আমার স্ত্রী লিখিত পরীক্ষায় পাশ করেছে। কিন্তু ওর চাকরি হল না বলে কেন্দ্রে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছি। ২০০৭ সালেও আমার স্ত্রী ওয়ার্কারের পরীক্ষায় পাশ করেছিল। কিন্তু তখনও চাকরি হয়নি। ওই কেন্দ্রের তরফে মমতাজ বেগম জানান, জমিদাতা সকালে কেন্দ্রে তালা ঝুলিয়ে দেয়। এরপর অতিরিক্ত চাল ডাল নিয়ে এসে বাইরে রান্না হয়েছে। হলদিবাড়ির সিডিপিও প্রীতম সাঁতরা জানান, যেসব জমিদাতার পরিবারের সদস্যরা পরীক্ষায় পাশ করেছেন, তা নিয়ে আলোচনা চলছে।