আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
কলেজ পড়ুয়া ধ্রুবসোম সাহা, তমা তরফদার বলেন, মালদহ কলেজের পড়ুয়ারা স্মার্ট ফোনে পরীক্ষা দিচ্ছেন। তাঁরা এনিয়ে অনেক উৎসাহিত দেখলেই বোঝা যায়। এই প্রক্রিয়াটি ওই কলেজ কর্তৃপক্ষ নিঃসন্দেহে খুব ভালো নিয়েছে। এতে পরীক্ষার দীর্ঘ প্রক্রিয়া থেকে মুক্ত হওয়া যাবে। যদি আমাদের কলেজে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয় তবে ভালোই হবে। গৌড় মহাবিদ্যালয়ের অধ্যনক্ষ অসীম কুমার সরকার বলেন, এই মুহূর্তে এই ডিজিটাল পরীক্ষা নেবার বিষয়টি নিয়ে আমরা কোনও ভাবনা চিন্তা একেবারেই করিনি। এগুলি ভবিষ্যতে ভাবা হবে। তবে এই পরীক্ষা শুধু এমসিকিউ নেওয়া যায়। গাজোল কলেজের অধ্যক্ষ সামসুল হক বলেন, এবিষয়ে আমরা আগামী দিনে পরিকল্পনা নেব। খুব ভালো উদ্যোগ। তার আগে এই দীর্ঘ প্রক্রিয়া নিয়ে আরও কীভাবে ভালো করা যায়, কলেজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করব। তারপর পরবর্তী পদক্ষেপ করব। পাকুয়াহাট ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ পরেশ নাথ দাস বলেন, মালদহ কলেজে এই ডিজিটাল পরীক্ষা ব্যবস্থা চালু করে পড়ুয়াদের জন্য ভালো পদক্ষেপ করেছে। আমরাও আমাদের কলেজে ডিজিটাল পরীক্ষার কথা ভবিষ্যতে চিন্তা করব। এখন এই মুহূর্তে সম্ভব নয়। কেননা আমাদের কলেজ গ্রামীণ এলাকার ছেলেমেয়েরা সবচেয়ে বেশি পড়ে। আগে কলেজের পরিকাঠামোগত উন্নয়ন দরকার।
গোটা রাজ্যে কয়েক বছর আগেই অনলাইনে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বাড়িতে বসেই নানা কলেজে ভর্তির ফর্ম ফিলাপের সুবিধা রয়েছে। পড়ুয়াদের ভোগান্তি কমাতে অ্যাডমিটও বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ওয়েব সাইটেই দেওয়া হয়। এছাড়াও পরীক্ষার রেজাল্টও সম্প্রতি কলেজের সাইটেই মিলছে। বাকি ছিল পরীক্ষা, সেটিও মালদহের মধ্যে প্রথম মালদহ কলেজ ডিজিটাল পদ্ধতিতে করেছে। এবার জেলার অন্য কলেজগুলিতেও কাগজ কলম বিহীন পরীক্ষার দাবি তুলেছেন পড়ুয়ারা।