মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
কেন্দ্র শীর্ষ আদালতকে আরও বলেছে, সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের সঙ্গে কথা না বলে, রাজ্যগুলির মতামত না নিয়ে বিষয়টি নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় না। তবে কেন্দ্র মেনে নিয়েছে, বিয়ে মানে কোনও মহিলার মতামতের গুরুত্ব খর্ব হয়ে যায় না। ধর্ষণের জন্য শাস্তি হয়। কিন্তু বিবাহিত সম্পর্কে এমন অপরাধের জন্য স্বামীকে একই ধরনের সাজা দেওয়া যায় না। কারণ, দু’টি ক্ষেত্রে সম্মতি লঙ্ঘনের পরিণাম ভিন্ন।
কেন্দ্র আরও বলেছে, বিবাহিত সম্পর্কে স্ত্রীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের একটা প্রত্যাশা থাকে। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে, স্ত্রীকে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে যৌন সম্পর্কে বাধ্য করতে পারবেন স্বামী। কিন্তু এক্ষেত্রে স্বামীকে ধর্ষণ আইনে শাস্তি প্রদান অনেকটাই বাড়াবাড়ি হয়ে যাবে। বিবাহিত মহিলাদের সম্মতির অধিকার সুরক্ষায় ইতিমধ্যেই সংসদে আইন পাস হয়েছে। কেন্দ্র আরও বলেছে, দাম্পত্য সম্পর্কের অন্যতম ভিত্তি হল স্বামী ও স্ত্রীর শারীরিক সম্পর্ক। ভারতীয় সমাজে বিবাহিত সম্পর্ককে একটা প্রতিষ্ঠান বলে মনে করা হয়। এখন বৈবাহিক ধর্ষণকে শাস্তির আওতায় নিয়ে এলে ওই প্রতিষ্ঠানের ভিত্তিই দুর্বল হয়ে যাবে।