মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
এক বছরেরও বেশি নিজের নামে দিল্লিতে কোনও ঠিকানা নেই রাহুল গান্ধীর। ‘মোদি’ সম্প্রদায়ের নামে সমালোচনায় সপ্তদশ লোকসভায় খোয়াতে হয়েছিল সাংসদ পদ। ছাড়তে হয়েছিল ২২ তুঘলক লেনের বাংলো। ২০২৩ সালের ২২ এপ্রিল নগরোন্নয়ন মন্ত্রককে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন বাংলোর চাবি। তারপর আদালতের রায়ে ফের সাংসদ পদ ফিরে পেলেও আর বাড়ি নেননি তিনি।
তবে অষ্টাদশ লোকসভায় ফের জিতে এসেছেন রাহুল গান্ধী। সংসদে শপথ নিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের রায়বেরিলির এমপি হিসেবে। দায়িত্ব নিয়েছেন লোকসভার বিরোধী দলনেতার। তাই এবার ফের তাঁকে নতুন বাংলো বরাদ্দ করা হচ্ছে। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গিয়েছে, ৭ নম্বর ত্যাগরাজ মার্গের বাংলোটি তাঁর পছন্দ হয়েছে। সংসদ ভবনের কাছে। ১০ জনপথও নিকটে। যেখানে থাকেন রাজ্যসভার সদস্য মা সোনিয়া গান্ধী।
অন্যদিকে, অষ্টাদশ লোকসভার প্রথম অধিবেশন মিটতেই ফের জনসংযোগে যোগ দিয়েছেন রাহুল গান্ধী। বৃহস্পতিবার সকালে চলে গিয়েছিলেন দিল্লির জিটিবি নগরের লেবার চকে। যেখানে দিন মজুরির কাজের জন্য অপেক্ষমান থাকে শ্রমিকরা। সংসদে হাতের ‘অভয় মুদ্রা’ ইস্যুতে বিজেপির সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে রাহুলকে। তার জবাব দিতেই দিনমজুরদের কাজেও হাত দেন তিনি। শোনেন তাঁদের অভাব অভিযোগের কথা। অনিশ্চিত কর্মসংস্থানের কাহিনি। মিস্ত্রিদের কর্ণিক হাতে নিয়ে রাহুল এদিন কাজ করেন সিমেন্টের। তৈরি করেন সিঁড়িও।