মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
এহেন ঘটনায় ফের রেলের বিরুদ্ধে যাত্রীদের ক্ষোভ এবং অসন্তোষের মাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সাধারণ রেলযাত্রীদের একটি বড় অংশ প্রশ্ন করছে, আদতে কি তাদের বোকা বানানোর চেষ্টা করছে কেন্দ্রীয় সরকার? নাকি চমকের রাজনীতি করতে গিয়ে ফের মুখ থুবড়ে পড়তে হচ্ছে? জানা যাচ্ছে, একদিকে যেমন দেশের বেশ কয়েকটি স্টেশনে ‘চার্জ’ দিয়েও ঠিকমতো ওয়াই-ফাই পরিষেবা মিলছে না। তেমনই অন্যদিকে দেশের অন্তত হাজার খানেক স্টেশনে ওই পরিষেবাই পৌঁছে দিতে পারেনি রেল। অর্থাৎ, অব্যবস্থার ছবি দু’দিকেই প্রকট।
এই মুহূর্তে যা নিয়ম, রেল স্টেশনগুলিতে রেল-টেল যে ওয়াই-ফাই পরিষেবা দেয়, তার প্রথম তিরিশ মিনিট পাওয়া যায় বিনামূল্যে। এরপর বেসরকারি মোবাইল সংস্থার মতোই এক্ষেত্রেও রেলযাত্রীদের ‘প্ল্যান’ কিনতে হয়। সর্বনিম্ন প্ল্যান দৈনিক পাঁচ জিবি দশ টাকা। সর্বোচ্চ ৩০ দিনের জন্য ৬০ জিবির দাম ৭০ টাকা। এর সঙ্গে যুক্ত হয় জিএসটি। যার অর্থ, রেলওয়ে স্টেশনের ওয়াই-ফাই পরিষেবা ব্যবহারকারীকে বেশ ভালো পরিমাণ টাকা খরচ করতে হয়। তা নিয়েই ক্ষোভ কম নেই। এই পরিস্থিতিতে তাই টাকা দিয়েও ঠিকমতো ওয়াই-ফাই পরিষেবা না পাওয়ার অভিযোগে বাড়তি সতর্ক হতে চাইছে রেল বোর্ড। রেলমন্ত্রক সূত্রের খবর, জোনগুলির সঙ্গে বৈঠকে বোর্ড স্পষ্ট জানিয়েছে, এক্ষেত্রে যদি পরিকাঠামোগত কোনও সমস্যা তৈরি হয়, তাহলে তা খতিয়ে দেখে অবিলম্বে পদক্ষেপ নিতে হবে। প্রয়োজনে আলাদাভাবে কথা বলতে হবে সংশ্লিষ্ট পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থার সঙ্গে। রেল সূত্র জানিয়েছে, প্রধানত উত্তর এবং পশ্চিম রেল থেকেই বেশি অভিযোগ আসছে।