শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
উত্তরপ্রদেশের কংগ্রেস শাখা সোমবার অভিযোগ করেছে, রায়বেরেলি লোকসভা কেন্দ্রের রিটার্নির অফিসার ১৭ নং ফর্ম দিতে রাজি হননি। অথচ রাহুল গান্ধীর পক্ষ থেকে কংগ্রেস ওই ফর্ম পূরণ করে ভোটের সংখ্যা জানতে চেয়েছিল। একই অভিযোগ করেছে সিপিএম। মহারাষ্ট্র শাখার পক্ষ থেকে ধুলে লোকসভা কেন্দ্রের রিটার্নিং অফিসারের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, মোট ভোটার কত এবং কত ভোট পড়েছে। মহারাষ্ট্র সিপিএম প্রশ্ন তুলেছে, মাত্র ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা প্রায় ৮৬ হাজার বেড়ে গেল কীভাবে? ২০ মে রাত ৯ টার হিসেব দেখানো হয়েছে ১১ লক্ষ ৩১ হাজার ৫৮০ ভোট পড়েছে। কিন্তু ২১ মে রাত ৯টায় বলা হয়েছে, ভোট দিয়েছেন ১২ লক্ষ ১৭ হাজার ৫২৩। আরটিআই করে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনারের কাছে পুনম আগরওয়াল জানতে চেয়েছেন, এ পর্যন্ত দেশজুড়ে কত ভোটার ভোট দিয়েছেন। কমিশন তাঁকে উত্তরে বলেছে, রাজ্য নির্বাচন কমিশনে এই তথ্য পাওয়া যাবে। তাঁর অভিযোগ সেটাও পাওয়া যায়নি। এর আগেই সুপ্রিম কোর্ট কমিশনের কাছে জানতে চেয়েছিল মোট প্রদত্ত ভোট জানাতে সমস্যা কোথায়? আগামী কাল এই বিষয়ে আবার সুপ্রিম কোর্টে শুনানি রয়েছে। তার আগে কমিশনের উপর চাপ বাড়াচ্ছে বিরোধীরা।
এদিকে প্রাক্তন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার এস ওয়াই কুরেশি বলেছেন, ভোটপর্ব সমাপ্ত হওয়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যে প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা রিটার্নিং অফিসার জানতে পারেন। সেই তথ্য নির্বাচন কমিশনেও আপলোড করা যেতে পারে।