পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
নির্বাচনের আগে চারশো পারের স্লোগান দিলেও সংখ্যাগরিষ্ঠতার অনেক আগেই থেমে গিয়েছে বিজেপি। ২৪০টি আসন এসেছে তাদের ঝুলিতে। জেডিইউ এবং টিডিপির সমর্থন নিয়ে নরেন্দ্র মোদিকে সরকার গড়তে হয়েছে। এর আগে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও দাবি করেছিলেন, এনডিএ সরকার বেশিদিন টিকবে না। এবার কংগ্রেস সভাপতির মুখেও একই কথা শোনা গেল।
তবে খাড়্গের মন্তব্য নিয়ে পাল্টা মাঠে নেমেছে বিজেপিও। তামিলনাড়ুর বিজেপি সভাপথি কে আন্নামালাইয়ের বক্তব্য, ‘খাড়্গে যদি মনে করে থাকেন সরকার পড়ে যাবে, তাহলে উনি মুর্খের স্বর্গে বাস করছেন।’ এনডিএর শরিক জেডিইউয়ের তরফেও খাড়্গের বক্তব্যের সমালোচনা করা হয়েছে। দলের বিধান পরিষদ সদস্য নীরজ কুমার খাড়্গের বুদ্ধি নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন। এই প্রসঙ্গে ১৯৯১ সালে কংগ্রেসের সরকার গঠনের কথা তুলে ধরেছেন নীরজ। তিনি জানান, সেবার কংগ্রেসও ২৪০টি আসনে জিতেছিল। বিভিন্ন ছোট দলের সমর্থন নিয়ে সংখ্যালঘু সরকার গড়ে কংগ্রেস। প্রধানমন্ত্রী হন নরসিমহা রাও। নীরজের দাবি, ছোট দলগুলিকে ভেঙে দু’বছরের মধ্যে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় কংগ্রেস। নীরজের কটাক্ষ, কংগ্রেস এখন ৯৯-এর চক্করে আটকে গিয়েছে। যদিও কংগ্রেস সভাপতির পাশে দাঁড়িয়েছে বিরোধীদের জোট ইন্ডিয়ার সহযোগী আরজেডি। দলের মুখপাত্র ইজাজ আহমেদের বক্তব্য, ‘খাড়্গেই ঠিক। মানুষ মোদি সরকারের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছে। ভোটাররা মোদিকে পছন্দ করেননি। তাও তিনি ক্ষমতায় এসেছেন।’