পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
এলাকার নালাগুলি অপরিকল্পিতভাবে তৈরি হয়েছে। এর জেরে কয়েকদিনের বৃষ্টিতে নয়মাইল বাজারের জল স্কুলের মাঠে জমছে। শিক্ষক ও পড়ুয়াদের জল-কাদা পেরিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। দুই স্কুল কর্তৃপক্ষের দাবি, গত কয়েকবছর থেকে একই সমস্যা রয়েছে। বিষয়টি গ্রামপঞ্চায়েত, বিডিও অফিস সহ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছিল। কিন্তু, কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি বলে অভিযোগ।
স্থানীয় বাসিন্দা সাবির আলম, ফজুল হক, অভিভাবক শিখা দাস, বিপাশা ওরাওঁ, ফাতেমা বেগম বলেন, প্রতিবছর বর্ষায় এই সমস্যা হয়। স্কুল চত্বরে হাঁটু জল জমে থাকে। নয়মাইল বাজারের জল স্কুল মাঠে এসে জমা হয়। সেই জল পেরিয়ে চলাচল করে খুদেদের চর্মজাত রোগ হচ্ছে।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাটি ফেলে রাস্তা তৈরি করা হলেও এটা স্থায়ী সমাধান নয়। মাটি ফেলে গোটা মাঠ চত্বর উঁচু করলে বা নিকাশি নালা সাফাই করলে জল জমার সমস্যা মিটতে পারে। এই বিষয়ে উমাচরণপুর জুনিয়র হাইস্কুলের ভারপ্রাপ্ত শিক্ষক অভিজিৎ সরকার এবং উমাচরনপুর জুনিয়ার বেসিক স্কুলের ভারপ্রাপ্ত শিক্ষক আশরাফুল মিয়াঁ বলেন, এর আগেও বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছিল। বর্ষার সময় দুশ্চিন্তা নিয়েই স্কুল চালাতে হয়।
ফালাকাটার বিডিও অনীক রায় বলেন, নিকাশি নালা তৈরির জন্য জেলায় প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। আগামী অর্থবর্ষে সেই কাজ সম্পূর্ণ হবে বলে আশা করছি।