মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
তবে ফুল ব্যবসায়ীদের বক্তব্য, গত একসপ্তাহ ধরে পদ্মফুলের দাম ওঠানামা করছে। তাই এখনই বলা যাচ্ছে না পুজোর ক’টা দিন পদ্মের দাম ঠিক কোথায় গিয়ে পৌঁছবে? সারা বাংলা ফুল চাষি ও ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নারায়ণচন্দ্র নায়েক মঙ্গলবার জানান, ‘এরাজ্যে বেশি পরিমাণ পদ্মের চাষ হয়ে থাকে দুই মেদিনীপুর, বীরভূম, বর্ধমান ও হাওড়ায়। এছাড়া দুই মেদিনীপুর ও হাওড়ায় বেশ কয়েক কিলোমিটার জুড়ে পরিত্যক্ত খালেও পদ্মচাষ হয়ে থাকে। কিন্তু বন্যার কারণে ওই সমস্ত জলাশয় ডুবে যাওয়ায় পদ্মফুল চাষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফলে ফুল বাজারে বেশ কিছুদিন ধরেই চলছিল পদ্মের আকাল।’
কলকাতার জগন্নাথঘাট ফুল বাজারের দুই ফুল ব্যবসায়ী সজল কাপাস ও তরুণ দাস বলেন, ‘পরিস্থিতি সামাল দিতে শেষপর্যন্ত আমাদের নির্ভর করতে হয় ওড়িশা ও বেঙ্গালুরুর পদ্মের উপর।’ দুই ফুল চাষি কাজল সাহা ও সনাতন প্রামাণিক বলেন,‘এরাজ্যে যেটুকু পদ্মফুলের জোগান মিলেছে, তাতে পুজোয় সামাল দেওয়া সম্ভব নয়। তাই ভিন রাজ্যের পদ্মফুলই শেষমেশ আমাদের সমস্যা মিটিয়েছে।’ তবে তাঁদের বক্তব্য, ‘বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না-হলে লক্ষ্মীপুজো পর্যন্ত পদ্মের দাম চড়া থাকবে।’