মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
আজ বৃহস্পতিবার পুজোর দিনগুলির আবহাওয়ার হাল হকিকত নিয়ে দ্বিতীয় দফার পূর্বাভাস জারি করবে আলিপুর আবহাওয়া অফিস। কয়েকদিন আগে পুজোর সময়কার প্রথম পূর্বাভাসটি জারি করা হয়েছিল। তাতে প্রাক পুজোর দিনগুলির তুলনায় সপ্তমী থেকে একাদশী পর্যন্ত সময়ে গোটা রাজ্যে বৃষ্টি কমবে বলে জানানো হয়েছিল। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, কোনও নিম্নচাপ না থাকলেও পুজোর সময়েও রাজ্য থেকে বর্ষা বিদায়ের সম্ভাবনা কম। বর্ষা বিদায় নেওয়ার পরেও তার প্রভাব আবহাওয়া মণ্ডলে কয়েকদিন থেকে যায়। ফলে পুজোর সময় মাঝেমধ্যে বৃষ্টি হতেই পারে। তবে সেই মাত্রার বৃষ্টি উৎসবের আনন্দকে মাটি করতে পারবে না। যদি পুজোর সময়ে কোনও নিম্নচাপের প্রভাব রাজ্যে পড়ে তাহলেই পরিস্থিতি পাল্টে যাবে। তবে সেরকম সম্ভাবনা আপাতত কম বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব বাংলাদেশ ও সংলগ্ন এলাকায় ইতিমধ্যেই একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে। এই ঘূর্ণাবর্তটি থেকে একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখা উত্তর আন্দামান সাগর হয়ে মায়ানমার উপকূল পর্যন্ত বিস্তৃত আছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে শুক্রবার একটি নিম্নচাপ তৈরি হবে। নিম্নচাপটি উপকূল অতিক্রম করার আগেই দুর্বল হয়ে পড়তে পারে বলে আবহাওয়াবিদরা মনে করছেন।