মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
পরিষেবায় সন্তুষ্ট না-হলে, তার সুরাহা চাওয়ার জন্য আবেদন করা যায় ব্যাঙ্কের কাছেই। সেখানে সুরাহা না পেলে, যাওয়া যায় ব্যাঙ্কিং ওম্বুডসম্যান বা লোকপালে। এই প্রশাসনিক নিয়মের বাইরে গিয়ে গ্রাহকদের পাশে দাঁড়াতে উদ্যোগী হয়েছেন কর্মীরাই। অল ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশনের কর্তারা জানাচ্ছেন, যদি কোনও গ্রাহকের পরিষেবা সংক্রান্ত অভিযোগ থাকে এবং আমাদের তরফে কোনও খামতি থেকে থাকে, তার সুরাহার পথ দেখাবে এই ক্লিনিক। তার জন্য চালু হয়েছে একটি পোর্টাল, যেখানে অনলাইনে অভিযোগ জানানো যাবে। সেই অভিযোগ পেলে, সমাধানের চেষ্টা করব আমরা। তবে গ্রাহকের সমস্যার সুরাহা করা হবে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার নিয়মের মধ্যে থেকেই।
সংগঠনের কর্তাদের কথায়, বহু ক্ষেত্রেই দেখা যায়, গ্রাহকদের অনেকেই ব্যাঙ্কিং পরিষেবায় তাঁদের অধিকারের ব্যাপারে সচেতন নন। অনেক কিছু না জানার কারণে তাঁরা সমস্যার সঙ্গে মোকাবিলা করতে পারেন না। সেই বিষয়েও যদি তাঁরা পরামর্শ চান, তা দেওয়া হবে। গ্রাহকদের পরিষেবার ব্যাপারে সহায়তা কেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে এই ক্লিনিক।
অল ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রাজেন নাগর বলেন, মহারাষ্ট্রে ক্লিনিকের পাইলট প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। সাধারণ গ্রাহক সেটি কীভাবে গ্রহণ করেন, সেদিকেই নজর রাখছি আমরা। সেটি সফল হলে, আরও বৃহত্তর পর্যায়ে ক্লিনিক খোলা হবে। তবে ক্লিনিক খোলা মানে কোনও গ্রাহককে ঋণ পাইয়ে দেওয়া নয়। এই ব্যাপারগুলিতে কোনও বাড়তি সুবিধা পাইয়ে দেওয়ায় রাজি নই আমরা।