মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
এই প্রসঙ্গে রাজ্য কমিটির এক নেতা বলেন, শ্যামবাজার থেকে ধর্মতলা পার্টির ধর্না অবস্থানে লোক জোগাড় করতে গিয়ে নাভিশ্বাস উঠছিল নেতৃত্বের। নেতা-নেত্রীরা মঞ্চে বসার জন্য রীতিমতো ধাক্কাধাক্কি করতেন। কিন্তু তাঁদের বক্তব্য শোনার লোক তেমন পাওয়া যেত না। পথচলতি মানুষের আগ্রহ চোখে পড়েনি। অথচ প্রতিদিন খাওয়া-দাওয়া, জল, বিদ্যুৎসহ যাবতীয় বিল বাবদ লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ হয়েছে। ধর্মতলায় অবস্থানের শেষদিনে লজ্জা ঢাকার জায়গা মিলছিল না। কারণ, হাতে গোনা কয়েকজনকে ধরেবেঁধে কর্মসূচির সমাপ্তি ঘোষণা করতে হয়েছিল। একইভাবে গতসপ্তাহে মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবন ঘেরাও কর্মসূচি নেওয়া হয়। হাজরা মোড়ে গেরুয়া মঞ্চ আলো করে বসেছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি, বিরোধী দলনেতা-সহ একগুচ্ছ মাতব্বর। সেখানেও খালি ছিল দর্শক-শ্রোতার আসন। অথচ ওই মিটিংয়ে ৩০ হাজার লোক আনার লম্বা-চওড়া ফিরিস্তি প্রস্তুতি বৈঠকে দিয়েছিলেন দায়িত্বপ্রাপ্ত দুই রাজ্য নেতা। কিন্তু যতীন দাস মেট্রো স্টেশনের সামনের জমায়েতে শ’দুই মানুষও একসঙ্গে চোখে পড়েনি, দাবি ওই নেতার। কিন্তু সেদিনও কয়েক লক্ষ টাকা বিল জমা পড়েছে। সব মিলিয়ে উৎসবের মরশুম শুরুর আগেই কার্যত শীতঘুমে ঢলে পড়েছে বিজেপির বঙ্গ ইউনিট।