মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
বুধবারের বৈঠকে খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ, পঞ্চায়েত ও সমবায় মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার ছাড়াও ধান কেনার প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন সংস্থা ও দপ্তরের আধিকারিক এবং রাইস মিল মালিকদের সংগঠনের প্রতিনিধিরা ছিলেন। চলতি মরশুমে যে প্রক্রিয়ায় চাষির কাছ থেকে ধান কেনা হচ্ছে, সেই ব্যবস্থা আগামী মরশুমে অব্যাহত থাকবে। স্বচ্ছতা বজায় রাখতে ই-পপ যন্ত্র ব্যবহার করা হবে ধান ক্রয় কেন্দ্রগুলিতে। চাষিদের আধার যাচাই করা হবে। কৃষকবন্ধু পোর্টাল থেকে চাষিদের পরিচয় খতিয়ে দেখা হবে। গোটা মরশুমে একজন চাষি সর্বোচ্চ ৯০ কুইন্টাল পর্যন্ত ধান সরকারের কাছে বিক্রি করতে পারবেন। প্রথম দফায় অবশ্য ৩০ কুইন্টাল কেনা হবে। আগামী মরশুমে ৬৮ লক্ষ টন ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা রাখতে চাইছে দপ্তর। এব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত অবশ্য মন্ত্রিসভা নেবে। সরকারের কাছ থেকে ধান ভানিয়ে চাল উৎপাদনের জন্য রাইস মালিকদের আরও বেশি টাকার ব্যাঙ্ক গ্যারান্টি জমা রাখতে হবে। ৫০০ কুইন্টাল ধানের জন্য গ্যারান্টি ২৫ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ লক্ষ টাকা করতে চাইছে দপ্তর। এই বৃদ্ধির বিষয়টি খাদ্যদপ্তরকে বিবেচনা করার জন্য রাইস মিল মালিকদের সংগঠনের কার্যকরী সভাপতি আব্দুল মালেক অনুরোধ করেন। আগস্ট মাসের মধ্যেই রাইস মিলগুলিকে নথিভুক্তির কাজ সম্পূর্ণ করতে বলা হয়েছে।