মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
ইতিমধ্যেই মহালয়ার সন্ধ্যা থেকে পরিস্থিতি বদলাতে শুরু করেছে। ধীরে ধীরে উৎসবে ফিরেছে রাজ্যবাসী। মহালয়ার সন্ধ্যা থেকেই কলকাতা তথা জেলার একাধিক প্যান্ডেলে মানুষের ঢল। প্রতিমা দর্শনে পথে নেমেছে অগুন্তি মানুষ। ফলে আন্দোলনরত চিকিৎসকদের মধ্যেও চাপ বাড়ছিল। মানুষ পাশে না থাকলে যে আন্দোলন বেশি দূর টেনে নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়, তা ভালোভাবেই বুঝতে পারছিলেন তাঁরাও। ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টে শুনানি চলাকালীন প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় বারবার প্রশ্ন করেছেন, জুনিয়র চিকিৎসকরা কি কাজে ফিরেছেন? জবাবে ডাক্তারদের আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিং জানান, তাঁরা কাজে ফিরছেন। এরপর প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন, চিকিৎসকদের ওপিডি, আইপিডিতে কাজ করতে হবে। কিন্তু প্রধান বিচারপতির এই স্পষ্ট নির্দেশের পরও নিজেদের অবস্থান পরিবর্তন করেননি চিকিৎসকরা। সূত্রের খবর, আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার বিষয় নিয়ে জুনিয়র চিকিৎসকদের অন্দরেও আড়াআড়ি বিভাজন দেখা দিয়েছিল। যতদিন যাচ্ছিল সেই বিভাজনটি ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছিল। পাশাপাশি জনমতের সমর্থনও ক্রমাগত হারাচ্ছিলেন তাঁরা। ফলে একপ্রকার বাধ্য হয়েই এদিন তাঁরা কর্মবিরতির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলেই মনে করছেন অনেকে।