উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
লিও মেসিকে বাদ দিলে গত পনেরো বছরের মধ্যে বিশ্বফুটবলের আর্জেন রবেনের মতো প্রতিভাবান উইঙ্গার আর নেই বললেই চলে। ২০১০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় আয়োজিত বিশ্বকাপে রবিন ফন পার্সি, আর্জেন রবেন সমৃদ্ধ হল্যান্ড দল ফাইনালে উঠেছিল। ফাইনালে তাঁরা হেরেছিল স্পেনের কাছে। গোটা টুর্নামেন্টে অসাধারণ খেলেছিলেন রবেন। ২০১৪ সালের বিশ্বকাপেরও রবেনের উইং প্লে ফুটবল দুনিয়ার প্রশংসা আদায় করে নিয়েছিল। মঙ্গলবার সাংবাদিক সম্মেলনে রবেন বলেন, ‘এই মরশুমে পায়ের চোটে ভুগেছিলাম। তাই সিদ্ধান্ত নিতে এখনও আমি পারছি না। আগে মাঠে নেমে দেখি কেমন খেলছি। তারপর পরবর্তী মরশুমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেব। তবে আমার স্ত্রী চায় ফুটবল মাঠ থেকে এবার আমি ছুটি নিয়ে পরিবারকে আরও বেশি সময় দিই। তবে এই সিদ্ধান্তটা নেওয়া অত সহজ নয়। ছোটবেলা থেকে মাঠই আমার জীবন। সেই মাঠ থেকে চিরবিদায় নেওয়ার সিদ্ধান্ত চটজলদি নিতে পারছি না।’
২০১৩ সালে বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সহ ত্রিমুকূট জিতেছিলেন আর্জেন রবেন। সেটাই তাঁর ফুটবল জীবনে সবচেয়ে বড় সাফল্য বলে তিনি মনে করেন। বায়ার্নের হয়ে মোট ৯৮টি গোল করেছেন রবেন। আগামী শনিবার বুন্দেশলিগার শেষ ম্যাচে দুটি গোল করলে তিনি সেঞ্চুরি পূর্ণ করবেন।