মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
উল্ল্যেখ, মঙ্গলবার কোশিগ্রামের ওই স্কুলে সাপের কামড়ে মৃত্যু হয় পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র ইন্দ্রজিৎ মাঝির। তারপরই কোশিগ্রাম ইউনিয়ন ইনস্টিটিউটের প্রধান শিক্ষক পূর্ণেন্দু বন্দোপাধ্যায়কে গ্রেপ্তার করে পুলিস। এদিন কোশিগ্রাম ইউনিয়ন ইনস্টিটিউটে স্থানীয় পঞ্চায়েত ও স্কুল যৌথ ভাবে সাফাই অভিযান চালায়। সাপের আতঙ্কে বহু পড়ুয়াই স্কুলমুখী হয়নি। স্কুল খুলে এদিন শোকপালন করে ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়। দশম শ্রেণির পড়ুয়া রোহিত শেখ বলে, স্কুল দু’ বছর ধরে অপরিস্কার ছিল। চারিদিকে সাপ ঘুরে বেড়ায়। অভিভাবক নারায়ণচন্দ্র সাহা বলেন, আমার মেয়ে পড়ে ওই স্কুলে, এখন কয়েকদিন স্কুলে পাঠাব না৷।
এদিকে কার গাফিলতিতে পঞ্চম শ্রেণির পড়ুয়র প্রাণ গেল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। স্কুলের পরিচালন সমিতির সভাপতি পরেশনাথ সাহা বলেন, আদালত যা রায় দেবে তা মাথা পেতে নেব। তবে আমাদের কারও গাফিলতি ছিল না। স্কুলের শিক্ষক রমেশচন্দ্র ঘোষ বলেন, আমরা কিছুই জানতাম না। পরে শুনলাম সাপে কামড়েছে। ছেলেটার জন্যও খারাপ লাগছে। পাশাপাশি প্রধান শিক্ষক জামিন না পাওয়ায় আতঙ্কে রয়েছি। গ্রামের বাসিন্দাদের একাংশ দাবি তুলছেন, তদন্তে কাউকে যেন আড়াল করা না হয়।