মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
গত ২৪ ঘণ্টায় দার্জিলিং পাহাড়ে বৃষ্টির পরিমাণ ৫৮ মিলিমিটার। এরজেরে এদিন সকালে দার্জিলিং শহর, পুলবাজার, মিরিক ও রংলিরংলিয়টের সাতটি জায়গায় ধস নামে। প্রশাসন সূত্রের খবর, ধসের জেরে এদিন আংশিক এবং পুরোপুরিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৩০টি বাড়ি। রংলিরংলিয়ট ব্লকের তিনমাইলে রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে, ধসের জেরে বন্ধ হয়ে যাওয়া দার্জিলিংয়ের রকগার্ডেনগামী রাস্তা খোলা হয়েছে। দার্জিলিং-ঘুম টয় ট্রেনের জয় রাইড শুরু হয়েছে।
এদিকে, কালিম্পংয়ে ১০নম্বর জাতীয় সড়কের সেফলিদারা ও বিরিকধারায় নতুন করে ধস নামে। তা দ্রততার সঙ্গে সরিয়ে দেয় প্রশাসন। সংশ্লিষ্ট রাস্তা খোলা রয়েছে। দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, এদিন ধসের কয়েকটি ঘটনা ঘটে। আর্থমুভার দিয়ে দ্রুত রাস্তা থেকে ধস সরানো হয়। কোথাও রাস্তা বন্ধ নেই।
অন্যদিকে, দার্জিলিং এবং কালিম্পংগামী জাতীয় সড়ক খোলা থাকায় পর্যটন ব্যবসায়ীরা খুশি। পর্যটন ব্যবসায়ী সম্রাট সান্যাল বলেন, ইতিমধ্যে পাহাড়ে ধসের জেরে পর্যটন ব্যবসায় ৫০০কোটিরও বেশি লোকসান হয়েছে। তবে, এখন পাহাড়ের পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক রয়েছে। আর যাতে নতুন করে পাহাড়ে কোনওরকম প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হয়, সেই প্রার্থনাই দশভূজার কাছে করছি। বিভিন্ন প্রান্তের পর্যটকরা পাহাড়ের পরিস্থিতি নিয়ে নিয়মিত খোঁজ খবর নিচ্ছেন। তবে, অন্যবারের তুলনায় পাহাড়ে পর্যটকের সংখ্যা কম রয়েছে।