মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
রাষ্ট্রসঙ্ঘের সম্মেলন থেকে ফিরেই জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন নেতানিয়াহু। বলেন, ‘ইজরায়েলের নাগরিকদের আজ আনন্দের দিন। এই ঘটনা ঐতিহাসিক। গত বছরের ৭ অক্টোবর আমাদের উপর হামলা চালায় শত্রুরা। গোটা ইজরায়েলকে ধুয়ে মুছে সাফ করার চিন্তাভাবনা ছিল তাদের। কিন্তু প্রায় একবছর পর আমরা ঘুরে দাঁড়িয়েছি। হামলার পর হামলা চালিয়ে সফল হয়েছি। এটা আমাদের বড় জয়। নাসরাল্লা শুধুমাত্র একজন জঙ্গি ছিল না, তিনি নিজেই জঙ্গির জন্মদাতা ছিলেন। তাই তাকে নিকেশ করা আমাদের কাছে জরুরি ছিল। ইরানের হাতে বানানো একজন শয়তান ছিল এই নাসরাল্লা। তাকে হত্যা করে আমরা হিসেব মিটিয়ে নিলাম।’ নিজের ভাষণে নাসরাল্লাকে গণহত্যাকারী বলেও সম্বোধন করেছেন নেতানিয়াহু।
অন্যদিকে, নিজেদের সুপ্রিমো খুন হওয়ায় ক্ষোভে ফুঁসছে হিজবুল্লা। তাদের পাশে দাঁড়াতে সমস্ত মুসলিম সম্প্রদায়কে আহ্বান জানিয়েছেন ইরানের সুপ্রিম নেতা আয়াতোল্লা খামেনেই। রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদে বিশেষ বৈঠকের আর্জিও জানিয়েছে ইরান। অপরদিকে ইজরায়েলের বিরুদ্ধে বদলা নিতে প্রস্তুত রয়েছে হিজবুল্লাও। এমনটাই জানা গিয়েছে সূত্র মারফত। নাসরাল্লার মৃত্যুর শোক কাটিয়ে বৃহত্তর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে তারা। ইতিমধ্যেই নাসরাল্লার জায়গায় তাদের সুপ্রিমো কে হবে সেই বিষয়ে আজ, রবিবার জানানো হয়েছে। হাশেম সাফিয়েদ্দিনকে নাসরাল্লার জায়গায় বসানো হচ্ছে, জানিয়েছে হিজবুল্লা। এই সাফিয়েদ্দিনকে ২০১৭ সালে জঙ্গি হিসেবে ঘোষণা করেছিল আমেরিকা। বিভিন্ন দেশে হিজবুল্লার সংগঠন বাড়ানোর বিষয়টি এতদিন দেখত সাফিয়েদ্দিন। তাকে সুপ্রিমোর পদে বসিয়ে সরাসরি ইজরায়েলকেই কড়া বার্তা দেওয়া হল বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।