মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
জেলাশাসক মহম্মদ রবিউল ফয়সল জানান, বুধবার স্কুলের বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীর বিক্ষোভের প্রেক্ষিতে অভিযুক্তদের সাসপেন্ড করা হয়। ওই দুই শিক্ষক গীতাপাঠ নিয়েও বিভিন্ন অপ্রীতিকর কথা বলেন বলে অভিযোগ। যার জেরে স্কুলের হিন্দু পড়ুয়াদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। ফলে তড়িঘড়ি এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়। অভিযুক্তদের থেকে ১০ দিনের মধ্যে লিখিত জবাব চাওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে তদন্ত করে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান জেলাশাসক।
বুধবার সোশ্যাল মিডিয়ায় ছাত্রীদের প্রতিবাদের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। সেখানে এক হিন্দু ছাত্রী অভিযোগ করেন, শিক্ষক তাকে কোরানের আয়াত মুখস্ত করতে এবং হিজাব পরতে বলেছেন। অন্যথায় তাকে হয়রানির ভয়ও দেখানো হয়। এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই স্কুল চত্বরে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। স্কুল কমিটির সদস্য, হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতা, রাজনৈতিক নেতৃত্ব এবং অভিভাবকরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
অন্যদিকে, প্রধান শিক্ষক মোস্তাফিজুর রহমান এবং ইসলাম ধর্মের শিক্ষক মওলানা মোস্তাফিজুর রহমান দু’জনেই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
তাঁদের দাবি, আমরা মেয়েদের স্কুল ড্রেসের সঙ্গে স্কার্ফ পরতে আসতে বলেছিলাম। কখনই হিজাব পরার কথা বলিনি। কয়েকমাস আগে চাঁদার জুলুম নিয়ে একটি দলের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করি। তার বদলা নিতেই এই কাণ্ড ঘটানো হচ্ছে বলে তাঁরা দাবি করেছেন।